ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম

ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম

অনেকেই নিজের শরীরের কালো রং নিয়ে বিষণ্নতায় ভুগেন। তারা শরীর ফর্সা করার জন্য বিভিন্ন পথ অবলম্বন করে থাকেন। অনেক টাকা ব্যয় করেও শরীর ফর্সা করতে পারেন না। তাদের জন্য রয়েছে কিছু ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম

এই ধরনের ক্রিমগুলো ছেলে-মেয়ে উভয়েই ব্যবহার করতে পারেন। ফর্সা হওয়ার জন্য কিছু কিছু ডে ক্রিম (whitening cream) রয়েছে আবার নাইট ক্রিম রয়েছে। তবে যারা মনে করেন ফর্সা হওয়ার

জন্য ছেলেদের এবং মেয়েদের ক্রিম এক নয় তাদের ধারণা ভুল। ফর্সা হওয়ার জন্য ও ডাক্তারের দেওয়া ক্রিম ছেলে এবং মেয়েদের জন্য একই রকম হয়ে থাকে। আমাদের শরীরে মেলানিন নামক একটি উপাদানের জন্য ত্বকের রং কালো বা সাদা হয়ে থাকে। এই মেলানিন নামক উপাদান এর পরিমাণ কম হলে তার গায়ের রং ফর্সা হয়।

মেলানিন এর পরিমাণ বেশি হলে গায়ের রং কালো হয়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার কিছু ক্রিম নিয়ে আলোচনা করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম গুলো কি কি। 

আরও পড়ুনঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার ক্রিম 

আজকের আলোচ্য বিষয়

ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম – নাইট ক্রিম

বর্তমান বাজারে ফর্সা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ক্রিম এসেছে। কিন্তু এগুলোর অধিকাংশ প্রোডাক্ট ভেজাল। তাই ব্যবহার করার আগে আপনাকে সঠিক পণ্য যাচাই-বাছাই করে নিতে হবে। চলুন দেখে নেওয়া যাক ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি নাইট ক্রিম গুলো কি কি:

১। ওলে ন্যাচারাল হোয়াইট অল ইন ওয়ান ফেয়ারনেস নাইট ক্রিম

মুখ ফর্সা হওয়ার জন্য ডাক্তাররা এই ক্রিমটি রেকমেন্ড করে থাকেন। এই ক্রিমটি রাতে ঘুমানোর আগে মুখে ব্যবহার করবেন। পরিমাণ মতো ক্রিম নিয়ে মুখে ঘষতে থাকবেন মিলিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত। মুখে সুন্দর ভাবে এপ্লাই করে সারারাত রেখে দিবেন। সকালে উঠে ফেশওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। 

২। হিমালয় রিভিটালিজিং নাইট ক্রিম

হিমালয় ব্র্যান্ডের এই প্রোডাক্টটি বহুল আলোচিত একটি নাইট ক্রিম (whitening cream)। রাতে ঘুমানোর আগে এটি ব্যবহার করলে শুধুমাত্র ত্বক ফর্সা হবে এমনটি নয়। ত্বকের টোনার হিসেবে কাজ করবে এবং দীর্ঘদিন ত্বক সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করবে।

৩। লোটাস হারবাল নিউট্রানাইট নাইট ক্রিম

এই ক্রিমটি ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ক্রিমটি (whitening cream) এপ্লাই করতে হবে। এবং সকালবেলা ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। কিছুদিন ব্যবহারেই স্কিন আর অয়েলি থাকবে না এবং স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করবে।

৪। লরিয়াল প্যারিস হোয়াইট পারফেক্ট নাইট ক্রিম

উপরে আমরা যেসব ক্রিম নিয়ে আলোচনা করেছি সেই ক্রিমগুলোর ঘনত্ব কিছুটা বেশি এই ক্রিমের তুলনায়। তার মানে এই ক্রিম বেশ হালকা। কিন্তু এতে ভয় পাওয়ার কিছু নাই। এই ক্রিম ব্যবহারে ত্বক ফর্সা হওয়ার পাশাপাশি মুখের মেছতা জাতীয় যত সমস্যা আছে সব দূর হবে। তাই আপনার মুখে যদি মেস্থা জাতীয় কোন সমস্যা থাকে তাহলে এই ওষুধটি ব্যবহার করতে পারেন।

৫। পন্ডস গ্লোড রেডিয়েন্স ইউথফুল নাইট ক্রিম

এই ক্রিমটি ত্বক ফর্সা করার পাশাপাশি ত্বকের তেল চিটচিটে ভাব দূর করে। তাছাড়া প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের ময়শ্চারাইজার ঠিক রাখতে সাহায্য করে। তাই আপনার ত্বক ফর্সা করার পাশাপাশি যদি ময়েশ্চারাইজ করার ইচ্ছা থাকে তাহলে রাতে এই ক্রিমটি (whitening cream) ব্যবহার করতে পারেন।

৬। ওয়াও ফেয়ারনেস ক্রিম

এই প্রোডাক্টটি একটি ইন্ডিয়ান ক্রিম (whitening cream)। এই প্রোডাক্টে তেমন কোন ক্ষতিকর দিক নাই। ফলে ক্রিম টি ত্বক স্মুথ করতে সাহায্য করবে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াবে। নিয়মিত রাতে ব্যবহার করার ফলে ত্বকের রং ফর্সা হবে। ত্বকের রং ফর্সা করার পাশাপাশি ইচিং এর সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে।

আরও পড়ুনঃ ঢেকুর কমানোর উপায়

স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম

চলুন জেনে নেওয়া যাক স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য যেসব নাইট ক্রিম (whitening cream) ডাক্তাররা সাজেস্ট করে থাকেন সেগুলোর নাম কি কি:

১। হিমালয় হারবাল ক্লিয়ার কমপ্লেক্সেশন

এই ক্রিমটি হিমালয় ব্রান্ডের একটি পণ্য। এটি নিয়মিত ব্যবহারের ত্বকের স্থায়ী গুলো আসবে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে এবং ডার্ক সার্কেলের এর প্রবণতা কমে আসবে। ত্বক ফর্সা হওয়ার পাশাপাশি প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের উজ্জ্বলতা প্রদান করবে এই নাইট ক্রিমটি।

২। ওলে হোয়াইট রেসিডেন্স

এই হোয়াইট ক্রিমটি আপনার ত্বকে হোয়াইট রেসিডেন্স তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্কিনটোন পরিবর্তন করতে সাহায্য করে। স্কিনের বিভিন্ন ডার্ক স্পট সারিয়ে তুলতে এই নাইট ক্রিমটির জুড়ি নেই। তাছাড়া স্কিনের ব্যালেন্স ঠিক রাখতে এবং নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক ফর্সা করবে।

৩। প্লাম ই লুমিনান্স ডিপ মশ্চারাইজ

এই উপাদানটি ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে গ্লো দিবে এবং প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা করতে সাহায্য করবে। রাতে ঘুমানোর আগে এই ক্রিমটি (whitening cream) ব্যবহার করতে পারেন। এবং এটি একটি হালাল ক্রিম।

৪। লোটাস হারবাল পাপায়া ব্লেম অ্যান্টি ব্লেমিস

এই ক্রিমটি ব্যবহারে ত্বকে জাফরানের মত সজীবতা এনে দিবে। আপনার ত্বক যদি ড্রাই থাকে তাহলে এটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ক্রিম। এই ক্রিমটি ত্বকের ওয়েল কন্ট্রোলের পাশাপাশি সান-ড্যামেজ এর হাত থেকেও ত্বককে রক্ষা করবে। ফলে ত্বক হয়ে উঠবে ফর্সা এবং সুন্দর।

৫। গার্নিয়ার লাইট কমপ্লিট

এই ক্রিমটি লেবুর নির্যাস দিয়ে তৈরি হওয়ায় ত্বকের জৌলুষ ধরে রাখতে সাহায্য করে। ত্বকের গ্লো বাড়াতে এবং দীর্ঘদিন ধরে তককে ফর্সা রাখার জন্য এটি একটি উপযুক্ত নাইট ক্রিম (whitening cream)।

আশা করি আপনারা স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

আরও পড়ুনঃ থাইরয়েড হলে কি কি সমস্যা হয়

কম দামে ফর্সা হওয়ার ক্রিম

কম দামে ফর্সা হওয়ার নাইট ক্রিম বাজারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। কিন্তু আপনাকে মাথায় রাখতে হবে এই ধরনের নাইট ক্রিম ব্যবহার ত্বকের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। সাধারণত এই ধরনের নাইট ক্রিম গুলো ভেজাল যুক্ত হয়ে থাকে। চলুন জেনে নেই কম দামে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম এর নাম:

হিমালয়া রিটালাইজিং নাইট ক্রিম (night cream) এর দাম বর্তমান বাজারে মাত্র ২০০ টাকা। এটি হিমালয় ব্র্যান্ডের একটি ক্রিম। ফর্সা হওয়ার জন্য কম দামে এই ক্রিমটি বর্তমানে সব থেকে বেশি ক্রয় করা হয়ে থাকে। সাত দিন ব্যবহার করে আপনি আপনার ত্বক ফর্সা করতে পারবেন। এছাড়া ক্রিমটি (night cream) নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ত্বকের কালো দাগ এবং ডার্ক সার্কেল নিরাময়ে ক্রিমটি ব্যবহার করা হয়।

এই ক্রিমটি রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করতে হবে। পরিমাণ মতো ক্রিম (night cream) মুখে এপ্লাই করে সারারাত রেখে দিতে হবে। সকালবেলা মুখ পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত পনেরো দিন ব্যবহারে ত্বক ফর্সা এবং সুন্দর। তবে এই ধরনের সস্তা ক্রিম ক্রয় করার আগে রিভিউ গুলো দেখে নিন। যদি এই প্রোডাক্ট এর খারাপ কোন রিভিউ আপনার চোখে পড়ে তাহলে এই ধরনের ক্রিম ক্রয় করা থেকে সতর্ক থাকুন।

ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম – মেয়েদের

বর্তমানে বাজারে হাজার হাজার প্রোডাক্ট রয়েছে মেয়েদের ফর্সা হওয়ার জন্য। চলুন জেনে নেই ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম মেয়েদের নাম:

  • সেন্ট বোটানিয়া পিওর রেডিয়েন্স এন্টি এজিং অ্যান্ড ব্রাইটেনিং ক্রিম: এই ক্রিমটি মূলত একটি ভেজস ক্রিম এবং বাংলাদেশের লোকাল মার্কেটে এই ধরনের ক্রিম কিনতে পাওয়া যায় না। ওয়েবসাইটে আপনি এই ক্রিমটির জন্য অর্ডার করতে পারেন। মেয়েরা এটি ব্যবহার করলে ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা হবে। রাতে নিয়মিত ব্যবহারে মেছতার দাগ দূর হবে।
  • ০৩+ হোয়াইটনিং ক্রিম: এই ক্রিমটি কোনরকম রাসায়নিক উপাদান ছাড়াই প্রাকৃতিকভাবে তৈরি করা হয়েছে। বিভিন্ন ডাক্তার তাদের প্রেসক্রিপশনে এই ওষুধটির নাম সাজেস্ট করে থাকেন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক বাইরের ধুলাবালির হাত থেকে রক্ষা পাবে। ভেতর থেকে উজ্জ্বলতা বাড়বে এবং ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করতে সাহায্য করবে।

৭ দিনে ফর্সা হওয়ার ক্রিম

আমরা ইতোমধ্যে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম গুলো (night cream) সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। উপরে যে সব ক্রিম গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো ৭ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই তার প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করে। চলুন এক নজরে দেখে নেই ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার ক্রিমগুলো কি কি:

  • গার্নিয়ার লাইট কমপ্লিট (Garnier light complete) 
  • লোটাস হারবাল পাপায়া ব্লেম অ্যান্টি ব্লেমিস: (Lotus Herbal papayablem anti blemish) 
  • পন্ডস গ্লোড রেডিয়েন্স ইউথফুল নাইট ক্রিম:( ponds Gold Radiance youthful night cream)
  • হিমালয় রিভিটালিজিং নাইট ক্রিম: (Himalaya Revitalizing Night cream)
  • ওলে ন্যাচারাল হোয়াইট অল ইন ওয়ান ফেয়ারনেস নাইট ক্রিম (Olay natural white All in one Fairness Night cream)
  • প্লাম ই লুমিনান্স ডিপ মশ্চারাইজ: ( Plum E luminous deep moisturize)
  • ওলে হোয়াইট রেসিডেন্স: ( Olay white residence)।

আরও পড়ুনঃ  ফেমিকন খাওয়ার নিয়ম

ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম – ব্যবহারে সতর্কতা 

ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই আপনাকে যাছাই বাছাই করে করতে হবে। বাজেরে কিছু কিছু ক্রিমে

 ক্ষতিকর উপাদান রয়েছে। যা শরীলে প্রবেশ করে ক্যান্সার সহ নানা জটিল রোগের সৃষ্টি করতে পারে। তাই যেকোনো ক্রিম ক্রয় করার আগে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে কিনবেন। 

শেষ কথা

বর্তমান বাজারে ফর্সা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের লাইট এবং ডে ক্রিম কিনতে পাওয়া যায়। কিন্তু লোকাল মার্কেট থেকে এগুলো কিনলে ত্বকের উপকার হওয়ার থেকে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

 তবে চেষ্টা করবেন অনলাইনের ভালো পেজ থেকে প্রোডাক্ট অর্ডার দিয়ে ব্যবহার করার জন্য। এক্ষেত্রে মূল্য লোকাল বাজারে থেকে বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। 

তাছাড়া বিভিন্ন নাইট ক্রিম এবং মেয়েদের ফর্সা হওয়ার ক্রিম (night cream) নিয়েও আলোচনা করেছি। যারা ডাক্তারি ক্রিম ব্যবহার করে নিজের গায়ের রং পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে আশা করি।

ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কিত প্রশ্ন ওঁ উত্তর / FAQ’s 

১) মুখ ফর্সা হওয়ার ক্রিম কোনটি?

উত্তর:ওলে হোয়াইট রেসিডেন্স মুখ ফর্সা হওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

২) মেয়েদের জন্য কোন ক্রিম সবচেয়ে ভালো?

উত্তর: সেন্ট বোটানিয়া পিওর রেডিয়েন্স এন্টি এজিং অ্যান্ড ব্রাইটেনিং ক্রিম টি অনেক বছর ধরে মেয়েদের গায়ের রং ফর্সা করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এই ক্রিমটির ভিতর কোন রাসায়নিক পদার্থ মিশ্রণ করা হয়নি বলে প্রাকৃতিক ভাবে ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।

৩) ত্বক ফর্সা করার ক্রিম কোনটি?

উত্তর: Himalaya Revitalizing Night Cream টি ব্যবহার করলে ত্বক ফর্সা হবে।

৪) ফর্সা হওয়ার ক্রিম কোনটা ভালো?

উত্তর: লোটাস হারবাল পাপায়া ব্লেম অ্যান্টি ব্লেমিস সম্পূর্ণ শরীর ফর্সা করার জন্য ভালো।

৫) ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার ক্রিম কোনটি?

উত্তর: পন্ডস গ্লোড রেডিয়েন্স ইউথফুল নাইট ক্রিম

আরও পড়ুন-

লেবু দিয়ে ওজন কমানোর উপায়

ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার তালিকা

 

Leave a Comment