ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়

ইউটিউব থেকে আয়

কিভাবে (Youtube)চ্যানেল খুলবো? ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়, এই বিষয়ে জানতে মানুষ অনেক আগ্রহী বর্তমান সময়ে সকল অনলাইন ট্রাফিকের একটা বিশাল অংশ ভিডিও কনটেন্ট থেকে আসে । প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে  ইউটিউব ভিডিও দেখা হয়। ইউটিউব মানুষের জিবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কোন কিছুর প্রয়োজন হলেই মানুষ এখন ইউটিউব ভিডিও দেখে সমস্যার সমাধান খুজে বের করে। একারনে ইউটিউব বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় এবং আপনি চাইলে ইউটিউব চ্যানেলের মাদ্ধমে  অনলাইনে ইনকাম ও করতে পারবেন। ইউটিউব চ্যানেল খোলার সিদ্ধান্ত যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত।

ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম খুবই  সহজ। যেকেউ খুব সহজেই ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে Youtube চ্যানেল খুলবো?কম্পিউটার ও মোবাইল দিয়ে  ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হল। 

ইউটিউব চ্যানেল কি

ইউটিউবে আপনি যদি ভিডিও আপলোড করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। ফেসবুকে যেমন প্রোফাইল তৈরি করা হয় কিছুটা সেরকম। ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার জন্য  প্রোফাইল তৈরি করাই হল ইউটিউব চ্যানেল ।

আরও পড়ুনঃ  শেয়ার বাজার কি? বিনিয়োগের নিয়ম

ইউটিউবের মালিক কে

ইউটিউব হলো  আমেরিকান অনলাইন-ভিডিও শেয়ারিং একটি  প্ল্যাটফর্ম। প্রাক্তন তিনজন পেপাল কর্মচারী – চেড হার্লি, স্টিভ চেন ও বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত জাওয়েদ করিম একত্রে ২০০৫ সালে ইউটিউব সফটওয়্যার তৈরী করেন।

ডেটিং সার্ভিস হিসেবে শুরু করলেও পরবর্তীতে ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে  রূপ নেয় ইউটিউব। ইউটিউব এর জনপ্রিয়তা ও ভিডিও শেয়ারিং এর জনপ্রিয়তা বাড়তে শুরু করলে  ২০০৬ সালের নভেম্বর মাসে ১.৬৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে গুগল ইউটিউবকে কিনে নেয় । 

ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কি কি লাগে

ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করা অত্যন্ত সহজ। ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যম থাকলেই খুব সহজেই খুলতে পারবেন ইউটিউব চ্যানেল। যা যা লাগেঃ 

  • ইন্টারনেট সংযোগ
  • জিমেইল অর্থাৎ গুগল একাউন্ট
  • মোবাইল নাম্বার
  • মোবাইল বা পিসি 

অনেকেই ধারণা করেন  প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়। তবে এই ধারণা ঠিক নয়। আমাদের হাতে থাকা মোবাইল দিয়েই আমরা ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারি। 

ইউটিউব চ্যানেল সাধারণত দুই ধরনের হয়।

  1. পার্সোনাল চ্যানেল 
  2. ব্রান্ড চ্যানেল।

পারসোনাল চ্যানেলগুলো  একজন ব্যাক্তিই নিয়ন্ত্রন করে থাকেন। অপর দিকে ব্রান্ড চ্যানেল কোন প্রতিষ্ঠান বা টিমের অধীনে থাকে। যার ফলে পার্সোনাল চ্যানেলের থেকে  ব্রান্ড চ্যানেলগুলো দেখতে বেশি প্রফেশনাল হয়।

আরও পড়ুনঃ গ্রাফিক্স ডিজাইন কি

মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম 

মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই ইউটিউব চ্যানেল খোলা যায়। মোবাইলে ইউটিউব অ্যাপ ও জিমেইল অ্যাকাউন্ট থাকলে  ইউটিউব চ্যানেল খোলা একধাপ এগিয়ে যায়। মোবাইল থেক যে ভাবে  ইউটিউব অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। 

  • প্রথমে মোবাইলে ইউটিউব ডাউনলোড করতে হবে। 
  • এর পর ইউটিউব অ্যাপে প্রবেশ করতে হবে। 
  • টপ মেন্যুর উপরে একবারে ডানপাশে প্রোফাইল পিকচারের উপর ক্লিক করতে হবে।
  • তারপর মাইচ্যানেল লেখাটিতে ক্লিক করতে হবে।
  • তারপর চ্যানেলের নাম দিয়ে ক্রিয়েট চ্যানেলে ক্লিক করতে হবে।
  • উক্ত সকল ধাপ সঠিক ভাবে পুরন হলেই একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে।
  • আপনার মোবাইলে একটি  ইউটিউব চ্যানেল থাকার পরেও যদি আপনি আরেকটি চ্যানেল তৈরি করতে চান তাহলে যা করতে হবে-
  • প্রথমে ক্রোম ব্রাউজার ওপেন করতে হবে
  • এরপর https://www.youtube.com/account  প্রবেশ করতে হবে।এবং 
  • একদম ওপরে থাকা থ্রিডট মেন্যু থেকে ডেস্কটপ মুড ওপেন করতে হবে।
  • যদি সাইন না থাকে তাহলে  জিমেইল অ্যাকাউন্টে সাইন করে নিতে  হবে।
  • অ্যাড কিংবা ম্যানেজ ইউর চ্যানেল লিংক সিলেক্ট করতে হবে। 
  • এরপর ক্রিয়েট চ্যানেল লিংক সিলেক্ট করতে হবে।
  • চ্যানেলের নাম দিয়ে ক্রিয়েটে চাপলেই ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে। 
কিভাবে Youtube চ্যানেল খুলবো?

কম্পিউটারে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম

  • কম্পিউটারে সর্বপ্রথমে ব্রাউজার থেকে https://youtube.com  প্রবেশ করতে হবে।
  • জিমেইল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করতে হবে।
  • একদম উপরে ডানপাশে প্রোফাইল আইকনে কিক করতে হবে।
  • এরপর মাই চ্যানেলে ক্লিক করতে হবে। 
  • চ্যানেলের নাম লিখে চ্যানেল ক্রিয়েট করতে হবে।

ইউটিউব চ্যানেল খোলার পরে  প্রোফাইল পিকচার সেট করতে হবে। প্রথমে পিকচার বড় করে চ্যানেলের ধরন নির্বাচন করে নিতে হবে। সেই সঙ্গে চ্যানেল মালিকের সকল সোশ্যাল মিডিয়া সাইটের লিংক দিয়ে দিতে হবে। 

আরও পড়ুনঃ  ক্রেডিট কার্ড কি? ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম

ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম

ইউটিউব চ্যানেল খুললেই কাজ সম্পূর্ণ হয় না। ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট করার পর ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফিকেশন একটি গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়। 

ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।চ্যানেলটি ভেরিফাই করার অর্থ হলো চ্যানেল টিকে বৈধ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া। যদি ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করা না হয় তাহলে এটিকে ফেক হিসেবে ধরে নেয়া হবে। তাই ইউটিউব চ্যানেল কর্তপক্ষের বিশ্বাস অর্জন করতে হলে চ্যানেলটি  ভেরিফাই করা বাধ্যতামূলক ।  

এছাড়া চ্যানেল ভেরিফাই করা না হলে লম্বা ভিডিও আপলোড করা যায় না। লম্বা ভিডিও আপলোড করার জন্যও চ্যানেল ভেরিফায়েড হতে হবে। কারণ প্রাথমিক অবস্থায়  নন-ভেরিফায়েড ইউটিউব চ্যানেলে মাত্র ১৫ মিনিটের ভিডিও আপলোড করা যায়। 

কিন্তু চ্যানেল ভেরিফায়েড করা হলে  ইচ্ছামত বড় ভিডিও আপলোড করা যায়। এছাড়া চ্যানেলে নিরাপত্তার জন্য ও চ্যানেল ভেরিফায়েড  করা আবশ্যক। 

ইউটিউব চ্যানেল যে বিষয়ে বানাবেন

সারা পৃথিবীতে দুইশ কোটির বেশি মানুষ প্রতিদিন নিয়মিত ভাবে ইউটিউবে ভিডিও দেখেন। প্রত্যেক মিনিটে এই ইউটিউবে ৫০০ ঘণ্টা ভিডিও স্ট্রিম হয়। ইউটিউব শুধু এখন বিনোদনের দুনিয়া নয়। বর্তমানে আয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম হল ইউটিউব।

জনপ্রিয় এই ভিডিও প্ল্যাটফর্ম থেকে ব্লগগাররা মাসে কয়েক লাখ মার্কিন ডলার রোজগার করে থাকেন। বেকারত্ব থেকে মুক্তি হয়েছে অনেক ছেলেমেয়ে। তাই আপনিও শুরু করতে পারেন। ইউটিউবের মাধ্যমে ঘরে বসেই মাসে ইনকাম করতে পারবেন।  তাহলে জেনে নেয়া যাক  ইউটিউব থেকে আয়ের সেরা উপায়। 

একটি ভালো ক্যামেরা, আলো, মাইক্রোফোন আপনার ভিডিয়োকে আরও প্রফেশনাল লুক দিতে পারে। নিয়মিত ভিডিও পোস্ট করতে হবে। প্রত্যেক ভিডিওর সঙ্গে দিতে হবে কি-ওয়ার্ড। নিজের ভিডিও থেকে সোশ্যাল মিডিয়া ও নিজের ব্লগিং ওয়েবসাইটে ট্র্যাফিক নিতে হবে।

ইউটিউব থেকে টাকা ইনকামের জন্য চ্যানেলে অন্তত এক হাজার সাবস্ত্রাইবার থাকতে হবে। সাবস্ক্রাইবার অনুযায়ি কোনো টাকা পাওয়া যায় না। তবে যত বেশি সাবস্ক্রাইবার হবে রোজগারের সম্ভাবনা তত বেশি হবে।আপনি যদি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাথে হাত মিলিয়ে প্রমোশনাল কাজ করতে ইচ্ছুক হন তাহলে  আপনার চ্যানেলে যত বেশি সাবস্ক্রাইবার থাকবে রোজগার করার সম্ভাবনা তত বাড়বে ।

এক হাজার সাবস্ক্রাইবার হওয়ার পর আয় শুরু করার জন্য বিগত ১২ মাসে চার হাজার ঘণ্টা ভিউ প্রয়োজন হবে। যত বেশি ভিউ হবে আপনার চ্যানেলে রোজগারের সম্ভাবনা ততই বেশি বাড়তে থাকবে। 

শুধু ইউটিউবে বিজ্ঞাপন থেকে রোজগার করে জীবন চালানো সহজ হবে না। এই কারণে সাথে  অন্য কাজেও মনোযোগ দিয়া প্রয়োজন। চ্যানেলের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিডিও তৈরি করে আয় করা সম্ভব। তবে এমন বিষয়ে চ্যানেল বানাতে হবে যে গুলো হতে হবে ইউনিক। যার প্রতি মানুষের আগ্রহ থাকবে। যেমনঃ

টেকনোলজি

ইন্টারনেটে ব্লগ কিংবা ইউটিউব এ ভিডিও সব জায়গাতেই টেকনোলজি। টেকনোলজি নিয়ে লোকেরা ইন্টারনেটে পোস্ট করছেন। এর কারণ, টেকনোলজি বর্তমানে সবথেকে জনপ্রিয় বিষয়। আর এই বিষয়ে আজকাল সবাই জানার চেষ্টা করে। তাই এই বিষয়ে ভিডিও বানালে ভিডিও অনেক ভিউ হবে যার ফলে ইনকাম করা সহজ হবে। 

মোবাইল ফোন রিভিউ

মোবাইল ফোন রিভিউ করে অনেকেই YouTube থেকে টাকা আয় করছেন। তাই চাইলে আপনিও নিজের চ্যানেলে নতুন নতুন মোবাইল রিভিউ করে  তাদের বিষয়ে সকল কিছু বলে ভিডিও বানাতে পারেন।যত ভালো করে সহজ ভাবে মোবাইলের বিষয়ে সব বলতে পারবেন লোকেরা আপনার ভিডিও তত পছন্দ করবেন।

অ্যাপ রিভিউ  চ্যানেল

আজকাল মোবাইলের অ্যাপ  ব্যবহার না করে আমি আপনি সবাই নতুন নতুন apps মোবাইলে ইন্সটল করি ।

কিন্তু, সকল  apps এর বিষয়ে আমরা জানিনা আর তাই ইন্টারনেটে লোকেরা নতুন  apps এর কথা জেনে অনেক ভিডিও তৈরি করেন। তাই, আপনি গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে ভালো এবং নতুন নতুন apps এর কথা জেনে সেই বিষয়ে  ভিডিও বানিয়ে চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন।

টিউটোরিয়াল ভিডিও বানিয়ে

বর্তমান সময়ে  নিজেদের চ্যানেলে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে টিউটোরিয়াল ভিডিও আপলোড করে নিজের চ্যানেলকে সাকসেস করেছেন। এর কারণ হলো, মানুষের বিভিন্ন বিষয়ে শেখার আগ্রহ বেশি। টিউটোরিয়াল ভিডিও ইন্টারনেটে  বেশি জনপ্রিয় এবং তাই বিভিন্ন রকমের টিউটোরিয়াল ভিডিও মানুষ ইউটিউবে সার্চ করতেই থাকেন।টিউটোরিয়াল ভিডিও মানে হল যে কোন একটি বিষয় শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তৈরি করা।

আরও পড়ুনঃ ব্রডব্যান্ড কি এবং ব্রডব্যান্ড কিভাবে কাজ করে

Blogging টিপস 

বর্তমানে লোকেরা blogging শেখার জন্য ইন্টারনেটে প্রচুর তথ্য সার্চ করেন। 

তাই, আপনি যদি blogging এবং WordPress সম্পর্কিত tutorial video বানিয়ে আপলোড করতে পারেন তাহলে সেই চ্যানেল এর জনপ্রিয়তা ধিরে ধিরে বাড়তে থাকবে।

অনলাইনে ইনকাম টিপস 

আজকাল প্রত্যেকেই ঘরে বসে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার জন্য  নতুন নতুন উপায় গুলো খুজছে।

তাই, ইন্টারনেটে নতুন নতুন earning tips এবং tutorial গুলো তৈরি করে আপনার চ্যানেলে শেয়ার করতে পারেন। এই ধরণের ভিডিও দেখতে মানুষ খুবই আগ্রহি এবং পছন্দ করেন।

গেমিং চ্যানেল

YouTube gaming channel গুলোর চাহিদা বর্তমানে প্রচুর বৃদ্ধি পেয়েছে।

মোবাইলে বা কম্পিউটারে গেম খেলে সেগুলোকে ভিডিও রেকর্ড করে নিজের চ্যানেলে gameplay videos আপলোড করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে এই ধরণের gaming চ্যানেল অনেক তাড়াতাড়ি সকলের কাছে জনপ্রিয় হয়ে থাকে।

খাবার বানানোর ভিডিও 

আপনি যদি নতুন নতুন খাবার বানাতে পছন্দ করেন তাহলে আপনি নিজের বানানো খাবার রেসিপির ভিডিও বানিয়ে YouTube এ সফল হতে পারবেন।

নতুন নতুন খাবারের মেন্যু নিজে বানিয়ে সেই খাবার বানানোর ভিডিও বানিয়ে কিভাবে খাবারটা তৈরি করলেন তা দেখিয়ে নিজের Food video চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার উপায়

ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার উপায় আপনার ইউটিউব চ্যানেলে হাজার হাজার subscriber হয়ে গেলে, তারপর আপনি বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে নিজের চ্যানেল থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার সব থেকে জনপ্রিয় উপায় গুলো হলোঃ-

  • Google AdSense এর বিজ্ঞাপন নিজের ভিডিও গুলোতে দেখিয়ে ইনকাম করা যায়।এই পদ্ধতিঅনেক সহজ, জনপ্রিয় এবং লাভজনক।
  • বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস গুলো নিজের চ্যানেলের মাধ্যমে paid promotion করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো YouTube থেকে ইনকাম করার খুবই  লাভজনক উপায়। এখানে আপনি আপনার চ্যানেলে অন্যান্য কোম্পানির products গুলোকে মার্কেটিং করতে হবে।আপনার প্রচার করা প্রডাক্ট যদি কেউ কিনে থাকেন তাহলে সেই বিক্রির জন্য কোম্পানির তরফ থেকে বিক্রয়কিত পণ্যর দাম অনুযায়ি কমিশন পাবেন।  বর্তমান সময়ে business মডেল  হলো affiliate marketing.
  •  এছারা আপনি আপনার নিজের তৈরি  products বা services গুলোকে YouTube চ্যানেলে প্রচার ও বিক্রি করিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।
  • অনেক বেশি subscriber  থাকলে নিজের ইউটিউব চ্যানেল বিক্রি করেও আপনি টাকা আয় পারবেন।
  • একবার আপনার ইউটিউব চ্যানেলে অনেক  subscribers হলে টাকা ইনকাম ইউটিউব থেকে ইনকাম করার আপনার কাছে প্রচুর উপায় রয়েছে। 

উপসংহার

বর্তমান সময়ে ইউটিউব খুব জনপ্রিয় একটি প্লাটফরম ইউটিউব মানুষের কাছে যতটা প্রিয় আবার অনেক ছেলে মেয়ে কে বেকারত্ব থেকে মুক্তি দিয়েছে। ইউটিউবের মাধ্যমে তারা বিভিন্ন ধরনের ভিডিও তৈরি করে  ইউটিউব থেকে আয় ইনকাম করে নিজেদের সাবলম্বি করে তুলেছে। তাই কেউ যদি ইউটিউব নিয়ে কাজ করতে চায় তাহলে জানতে হবে কিভাবে (Youtube)চ্যানেল খুলবো? এবং তাকে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

অনেক কনটেন্ট ক্রিয়েটার আছে যাদের স্থান খুবই শক্ত। ইউটিউব থেকে ভালো কিছু করতে হলে নিজেকে যে কোন একটা বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। আপনি যদি আপনার সর্বচ্চ দিয়ে চেষ্টা করেন তাহলে অবশই ভালো কিছু করতে পারবেন ।ছাত্র ছাত্রী সহ এখন অনেকেই ইউটিউব কে পেশা হিসেবে নিচ্ছে। 

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় এই বিষয়ে যদি কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের অবশ্যয় জানাবেন আমরা আপনাকে অবশ্যয় সাহায্য করবো।

আরও পড়ুন-

দারাজ অনলাইন শপিং দারাজ থেকে পণ্য কেনার নিয়ম

Drop Shipping বিজনেস কী? ড্রপশিপিং ব্যবসা করার সুবিধা

Leave a Comment