পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম

পাসপোর্ট চেক 

বিদেশে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে জারি করা পরিচয়পত্রকে পাসপোর্ট বলা হয়। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ই পাসপোর্ট (e-passport) তৈরির চল শুরু হয়ে গেছে। বাংলাদেশের যে পাসপোর্ট রয়েছে তা উৎপাদন, মুদ্রণ এবং জারি করে থাকে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়।

আর বাংলাদেশের এই পাসপোর্ট চেক এর সাহায্যে যেকোনো ব্যাক্তি ইসরায়েল ছাড়া পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই ভ্রমণ করতে পারবে। যেহেতু পাসপোর্ট চেক (passport check) ছাড়া পৃথিবীর কোনো দেশেই ভ্রমণ করা যাবে না সেহেতু ভবিষ্যতে ভিন্ন দেশে গমনে ইচ্ছুক ব্যাক্তিদের পাসপোর্ট থাকা বাধ্যতামূলক।

যা আঙুলের ফিঙ্গারপ্রিন্ট, আইরিস স্ক্যান, মুখের রঙিন ছবি এবং ডিজিটাল স্বাক্ষরের সাহায্যে তৈরি করে নিতে হবে। এরই প্রেক্ষিতে চলুন আজকে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

আরও পড়ুনঃ ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম ও সুবিধা

পাসপোর্ট কি

পাসপোর্ট হলো ভিন্ন দেশে ভ্রমণের পরিচয়পত্র। যা ভ্রমণকালীন সময়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট হিসাবে পরিগণিত হয়। আবেদনকারীর বয়সের উপর নির্ভর করে পাসপোর্টের মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়। যখন এই পাসপোর্টের মেয়াদ চলে যাবে ঠিক তখনই তা পুনরায় নবায়ন করে নিতে হবে। 

পরিবেশের কথা বিবেচনা করে সাধারণত বাংলাদেশের সকল পাসপোর্ট তৈরি করা হয় পরিবেশ বান্ধব উপকরণ দিয়ে। সেভ সাথে পাসপোর্টের গায়ে থাকে বাংলাদেশে ঐতিহাসিক পরিচয়। এতে থাকা বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক চিহ্ন এবং বভবনের চিত্র। পাসপোর্ট চেক করার নিয়মসহ (passport check) অন্যান্য বিস্তারিত তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। 

বাংলাদেশে পাসপোর্ট কত প্রকার

বাংলাদেশের পাসপোর্ট মূলত ৪ প্রকার। এগুলি হলো কূটনৈতিক পাসপোর্ট, দাপ্তরিক পাসপোর্ট, সাধারণ পাসপোর্ট এবং সবশেষে বিশেষ পাসপোর্ট।  

কূটনৈতিক পাসপোর্ট

এই কূটনৈতিক পাসপোর্ট মূলত বাংলাদেশের কূটনীতিকদের দেওয়া হয়ে থাকে। যা লাল মলাটে আবদ্ধ থাকে। 

দাপ্তরিক পাসপোর্ট 

বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী, সরকারী কর্মকর্তা এবং দূতদের জন্য রয়েছে এই দাপ্তরিক পাসপোর্ট। 

সাধারণ পাসপোর্ট

আর বাকি সকল সাধারণ ব্যাক্তিদের সাধারণ পাসপোর্ট তৈরি করিয়ে নিতে হয়। 

বিশেষ পাসপোর্ট

বিশেষ পাসপোর্ট হলো বাংলাদেশী নাগরিক এবং ভারতীয় নাগরিকদের জন্য জারি করা একটি পাসপোর্ট। যদিও গত ২০১৩ সালে তা বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করা হয়। ফলে বর্তমানে এই ধরণের পাসপোর্টের কোনো প্রচলনই নেই। 

এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো বাংলাদেশের সকল পাসপোর্ট টেক্সটাইল উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়। বিশেষ করে এর মলাটে টেক্সটাইল উপাদান ব্যবহার করা হয়, যাতে করে পাসপোর্টটি রাসায়নিক, ঘাম, স্যাঁতসেঁতে এবং তাপের বিরুদ্ধে লড়াই করে ঠিক থাকতে পারে। তাছাড়া বর্তমানে বাংলাদেশে নতুন করে যেসব পাসপোর্ট তৈরি করা হচ্ছে তার প্রত্যেকটিই বায়ো-মেট্রিক এবং মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট হিসাবে তৈরি হচ্ছে।

আরও পড়ুনঃ মজাদার খিচুড়ি রান্নার রেসিপি ও নিয়ম প্রণালি

পাসপোর্ট করতে কি লাগে

পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম (passport check) সম্পর্কে জানার পূর্বে আমরা আলোচনা করবো পাসপোর্ট তৈরি করাতে কি কি কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট লাগে সে-সম্পর্কে। 

আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের বেশি হলে

আমরা সকলেই জানি যাদের বয়স ১৮ বছরের বেশি তাদের এনআইডি কার্ড আছে। এক্ষেত্রে যাদের বয়স ১৮ বছরের কম তাদের চাইতে ভিন্ন ডকুমেন্টস বা কাগজপত্রের প্রয়োজন পড়বে। যেমন: 

  • মূল জাতীয় পরিচয়পত্র বা NID Card এর মেইন কপি ফটোকপি
  • ই পাসপোর্ট আবেদনের সামারি বা Passpory  Summery
  • পাসপোর্ট আবেদনের ফরম বা Passport Form
  • পাসপোর্ট ফি পরিশোধের চালানের কপি অথবা ব্যাংক ড্রাফ কপি
  • আবেদনকারীর নাগরিক সনদ
  • আবেদনকারীর পেশাগত সনদ বা এর ফটোকপি

আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের কম হলে

১৮ বছরের কম কোনো ব্যাক্তি বিশেষ করে যাদের এখনো এনআইডি কার্ড হাতে আসেনি যদি বিদেশ ভ্রমণ করতে চান সেক্ষেত্রে নিম্নোক্ত ডকুমেন্টস বা কাগজপত্রের সাহায্যে পাসপোর্ট তৈরি করিয়ে নিতে পারেন: 

  • অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ বা BRC কপি ও এর ফটোকপি
  • ই পাসপোর্ট আবেদনের Summery এর মেইন কপি
  • পাসপোর্ট আবেদনের ফরম বা Application Form মেইন কপি
  • পাসপোর্ট ফি পরিশোধের চালান কপি অথবা ব্যাংক ড্রাফট কপি
  • আবেদনকারীর নাগরিক সনদ
  • আবেদনকারীর পেশা যদি স্টুডেন্ট হয় সেক্ষেত্রে তার Student ID বা Certificate এর মেইন কপি

আবেদনকারী শিশু হলে 

বাবা-মায়ের সাথে কোনো শিশু যদি দেশের বাইরে ভ্রমণ করে সেক্ষেত্রে বেশ কিছু ডকুমেন্টস বা কাগজপত্র লাগবে। যেমন: 

  • শিশুর অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ
  • আবেদনকারীর পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
  • আবেদনকারীর Online Application Summary
  • Application Form এর মেইন কপি
  • পাসপোর্ট ফি পরিশোধের চালান কপি বা ব্যাংকের রশিদ
  • আবেদনকারীর 3R Size ছবি (যা হতে হবে Lab Print এবং Gray Background এর)

পাসপোর্ট করার নিয়ম 

বিশ্বের ১১৯তম দেশ হিসেবে ইতিমধ্যেই বাংলাদেশে ই পাসপোর্ট (e-passport) চালু হয়েছে। যারা পাসপোর্ট করতে চান চলুন একসাথে পাসপোর্ট করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিই। 

ধাপ: ১ 

পাসপোর্টের জন্য বিশেষ করে ই পাসপোর্টের (e-passport) জন্য আবেদন করে বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট অনলাইন পোর্টালে প্রবেশ করুন। এবারে ‘ডিরেক্টলি টু অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন’ ক্লিক করুন। 

ধাপ: ২

এবারে শুরুতে অ্যাপ্লাই অনলাইন ফর ই-পাসপোর্ট/রি-ইস্যু নামক (e-passport) একটি বাটন শো করবে। সরাসরি আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করতে এই বাটনে ক্লিক করুন। 

ধাপ: ৩

এবারে পাসপোর্ট অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি আপনার সুবিধার্থে আপনাকে ই-পাসপোর্ট আবেদনের পাঁচটি ধাপ দেখাবে। যা চাইলে দেখে নিতে পারেন অথবা স্কিপ করতে পারেন৷ 

ধাপ: ৪

এবারে শুরু হবে আবেদনকারীর প্রাথমিক তথ্য প্রদানের পালা। একে একে নির্দিষ্ট বক্সগুলি পূরণ করুন। শুরুতে দিন বর্তমান ঠিকানার জেলা শহরের নাম ও থানার নাম। 

ধাপ: ৫ 

এই ধাপে এসে আপনাকে ই-পাসপোর্টের (e-passport) মূল ফরমটি দেওয়া হবে। যা পূরণ করতে হবে যথেষ্ট সাবধানতার সাথে। গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্যের সাহায্যে ফরমটি পূরণ করে ফেলুন। 

ধাপ: ৬ 

ই-পাসপোর্টের মূল ফরমটি পূরণ করা হয়ে গেলে তা সাবমিট করতে হবে এবং সেই সাথে প্রদান করতে হবে নির্ধারিত ফি। যেকোনো ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড দিয়ে জমা দিতে পারবেন এই ফি। আর যারা ই-পাসপোর্ট ছাড়া সাধারণ পাসপোর্ট বা অফলাইন পাসপোর্ট করতে চান তারা সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে ফি জমা দিতে পারেন।

ধাপ: ৭

যদি অফলাইনে কোনো ব্যাংকে অর্থ জমা দিয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে এবারে আপনাকে উক্ত স্লিপের নম্বর দিতে হবে। সকল তথ্য ঠিক থাকলে ‘ফাইনাল সাবমিট’ বাটনে ক্লিক করে পাসপোর্টের জন্য আবেদন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।

আরও পড়ুনঃ চুল পড়া বন্ধ করার উপায়

পাসপোর্ট সংগ্রহ করার নিয়ম

পাসপোর্ট তৈরির নিয়ম (passport check) সম্পর্কে জেনে আবেদন করার পর ছবি তোলা ও আঙুলের ছাপ দেওয়ার জন্য তারিখ নিতে হবে। এরপর সরাসরি যেতে হবে পাসপোর্ট অফিসে এবং সাথে নিতে হবে: 

  • অনলাইন আবেদন ফরমের কপি
  • পাসপোর্ট ফি পরিশোধের রিসিট
  • যে বাসায় থাকেন সে বাসার বিদ্যুৎ বিলের কপি
  • জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি

সাধারণ ছবি তোলা এবং আঙ্গুলের ছাপ দেওয়ার জন্য পাসপোর্ট অফিসে লাইনে দাঁড়াতে হয়। লাইনে দাঁড়িয়ে এই কাজটি সেরে প্রয়োজনীয় তথ্যসহ একটি রিসিট সংগ্রহ করে নেবেন। 

পরবর্তীতে যখন পাসপোর্ট নিতে যাবেন তখন ডেলিভারির রসিদ প্রদর্শন করতে হবে। তবে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে আসার আগেই আপনার পাসপোর্ট হয়ে যাবে এবং হয়ে গেলে তা আপনাকে ম্যাসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। 

পাসপোর্ট করার খরচ

পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম (passport check) সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার পূর্বে চলুন পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে সে-সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট দেখে নিই: 

  • ৪৮ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর মেয়াদের পাসপোর্টের জন্য লাগবে ৪,০২৫ টাকা এবং তা জরুরীভাবে নিলে লাগবে ৬,৩২৫ টাকা। আর যাদের আরো দ্রুত সময়ে লাগবে তাদের গুনতে হবে ৮,৬২৫ টাকা।
  • ৪৮ পৃষ্ঠা ও ১০ বছর মেয়াদের পাসপোর্ট করতে লাগবে ৫,৭৫০ টাকা, জরুরীভাবে প্রয়োজন হলে লাগবে ৮,০৫০ টাকা এবং অতীব জরুরীভাবে প্রয়োজন পড়লে লাগবে ১০,৩৫০ টাকা।
  • ৬৪ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর মেয়াদের পাসপোর্টের খরচ পড়বে ৮,০৫০ টাকা, খুব গুরুত্বপূর্ণ হলে ১০,৩৫০ টাকা এবং অনেক দ্রুত সময়ে হাতে পেতে চাইলে খরচ হবে ১৩,৮০০ টাকা।
  • যারা ৬৪ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদের পাসপোর্ট কিনতে চান সাধারণ সময়ে গুনতে হবে ৮,০৫০ টাকা, আরেকটু দ্রুত পেতে চাইলে ১০,৩৫০ টাকা এবং অনেক বেশি দ্রুত পেতে চাইলে লাগবে ১৩,৮০০ টাকা।

পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম

শুরুতেই বলে রাখি ঘরে বসে যারা অনলাইনে পাসপোর্ট চেক (passport check) করতে চান তাদের মোট ৩ টি জিনিস বা তথ্যের প্রয়োজন পড়বে। এগুলি হলো: 

  • Online Registration ID or
  • Application ID
  • Date of Birth
  • পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম হিসাবে আপনাকে যেতে হবে এই লিঙ্কে।
  • উক্ত ওয়েবসাইটে আপনি যে একাউন্ট করেছিলেন তার Online Registration ID / Application ID এবং জন্মতারিখ ব্যবহার করুন প্রথম ইনপুট ফিল্ডে।
  • পাসপোর্ট স্ট্যাটাস জানার জন্য ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করে আপনাকে ক্লিক করতে হবে “Check” বাটনে।
  • এক্ষেত্রে আপনাকে একটি সিকিউরিটি ক্যাপচা পূরণ করতে হবে।
  • ক্যাপচাটি পূরন হয়ে গেলেই আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা চেক করে নিতে পারবেন।

অ্যাপ্লিকেশন আইডি খুজে না পেলে

পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার অ্যাপ্লিকেশন আইডি খুজে না পেলে বাংলাদেশে ই পাসপোর্ট (e-passport) অফিসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। এরপর এই ওয়েবসাইটে লগইন করলেই আপনার অ্যাপ্লিকেশন আইডি পেয়ে যাবেন। 

SMS দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম – 

যারা ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে কমফোর্ট ফিল করেনা তারা SMS দিয়ে পাসপোর্ট চেক (passport check) করে নিতে পারেন। 

এক্ষেত্রে START <space> EPP <space> Application-ID টাইপ করে 16445 নাম্বারে পাঠিয়ে দিতে হবে। বাংলাদেশ পাসপোর্ট অফিস এই ম্যাসেজের ফিরতি রিপ্লাইয়ের মাধ্যমে পাসপোর্টে অবস্থা জানিয়ে দেবে।  

শেষ কথা

আশা করি পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম মেনে সার্চ করলেই আপনার পাসপোর্টের অবস্থা জেনে যাবেন। আর যারা পাসপোর্ট (passport check) রি ইস্যু করাতে চান তারা Application Summary তে এই OID লিখা পেয়ে যাবেন। পাশাপাশি এটি বারকোড আকারেও সামারিতে থাকে। 

যারা আমাদের উল্লেখিত এই নিয়মে পাসপোর্ট চেক (passport check) করবেন তারা কিন্তু একই সাথে পাসপোর্ট আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা এবং পাসপোর্ট রিনিউ স্ট্যাটাস জেনে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে ভিন্ন কোনো নিয়ম নেই। তবুও যদি কোনো সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে সরাসরি স্থানীয় বাংলাদেশ পাসপোর্ট অফিসের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। 

সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন

১. 16445 পাসপোর্ট চেক কিভাবে করবো? 

16445 পাসপোর্ট চেক করতে START <space> EPP <space> Application-ID টাইপ করে 16445 নাম্বারে সেন্ড করুন।

২. ডেলিভারি স্লিপ দিয়ে পাসপোর্ট চেক কিভাবে করবো? 

ডেলিভারি স্লিপ দিয়ে পাসপোর্ট চেক করতে হবে ঠিক তখনই যখন আপনার পাসপোর্ট রি ইস্যুর আবেদন বিভিন্ন কারণে নিষ্পত্তি হবে না। 

৩. পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক করা যাবে? 

হ্যাঁ! পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক করা যাবে। 

আরও পড়ুন- 

ক্রেডিট কার্ড কি? ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম

দারাজ থেকে পণ্য কেনার নিয়ম ২০২৩

Leave a Comment