অনলাইনে টাকা ইনকাম
বর্তমান সময়ে প্রায় সবাই ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত। তাই কিভাবে এই ইন্টারনেট কে কাজে লাগিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় এই বিষয় নিয়ে অনেকেই চিন্তা করে। কিন্তু অনলাইনে ইনকাম সঠিক নিয়মাবলী না জানার কারনে ইন্টারনেট সুবিধা থাকলেও অনলাইন ইনকামের পথ খুঁজে পাচ্ছেন বেশিরভাগ মানুষই।
আপনি যদি ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকে তাহলে অনলাইনে কাজের কোন অভাব নেই। তাই আজকে আমরা জানব অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়।
আমাদের দেশের অনেকে রয়েছেন যারা কাজ জানার পরও প্রয়োজনীয় ও সঠিক দিক নির্দেশনা না থাকার কারনে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারছেন না।
এমন অনেক মানুষ আছে যারা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য উপায় খুঁজছেন। তাদের মধ্যে সঠিক উপায় বেছে নিতে পারছেন না অনেকেই, আবার অনেকেই বুঝতে পারছেন না কোনটা দিয়ে শুরু করবে। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক অনলাইনে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে।
আরও পড়ুনঃ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি? কেন ও কিভাবে করবেন
ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে টাকা ইনকাম
ফ্রিল্যান্সিং শব্দটির সাথে কমবেশি সবাই পরিচিত ।কোন প্রতিষ্ঠানে চাকুরি না করে বরং স্বাধীন ব্যক্তি হিসেবে কাজ করার পেশাকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সিং। বর্তমানে অনলাইনে ইনকাম করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও আলচিত উপায় হলো ফ্রিল্যান্সিং। ফাইভার, আপওয়ার্ক হল ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য প্রয়োজনীয় প্লাটফরম। এই ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলো ফ্রিল্যান্সারদের যাত্রাকে করেছে আরো সহজ।
ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি আপানার সকল দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারবেন। আপনি ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন,ডিজিটাল মার্কেটিং, ডাটা এন্ট্রি এছারা আরও বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার সকল দক্ষতাকেই ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে কাজে লাগিয়ে অনেক বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
কনটেন্ট রাইটিং ও ব্লগিং থেকে টাকা ইনকাম
আপনি যদি লেখালেখিতে পারদর্শী হন।এবং লেখালেখি করতে আপনার ভাল লাগে তাহলে অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে লেখালেখি করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার জন্য লেখার মাধ্যমে অনলাইনে ইনকামের উপায় হতে পারে। এছারা ব্লগ লিখে আয় করতে চাইলে নিজের ডোমেইন হোস্টিং কিনে ব্লগ সাইট তৈরি করে লিখতে পারেন।ব্লগ সাইট এ লেখালেখি করে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায়।
এছারা আপওয়ার্ক, ফাইভারসহ বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে কনটেন্ট ও ব্লগ রাইটারদের চাহিদা রয়েছে প্রচুর। আপনার যদি ইংরেজি লেখায় দক্ষতা থাকে তাহলে আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে। কারন এই ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মগুলোতে ইংরেজি কনটেন্ট লেখার চাহিদা খুব। যার ফলে আপনার কাজ পাওয়াটা অনেক সহজ হয়ে যাবে। কাজের মানের চাহিদা অনুযায়ি প্রতি ১০০০ ওয়ার্ডের জন্য কন্টেন্ট রাইটাররা $৫ থেকে $১০০ পর্যন্ত পেয়ে থাকেন।
ইউটিউবিং করে অনলাইনে ইনকাম
অনলাইনে টাকা ইনকাম বহুল পরিচিতি হল ইউটিউব ।ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউব চ্যানেলে কমপক্ষে এক হাজার সাবস্ত্রাইবার থাকতে হবে।তবে সাবস্ক্রাইবার প্রতি কোনো টাকা পাওয়া যায় না ইউটিউব থেকে। আপনার যত বেশি সাবস্ক্রাইবার থাকবে ইনকামের সম্ভাবনা বেশি হবে। ইউটিউবে আয় শুরু করার জন্য আপনার চ্যানেলে ১২ মাসে চার হাজার ঘণ্টা ভিউ প্রয়োজন হবে।
যত বেশি ভিউ হবে রোজগারের সম্ভাবনা তত বেশি বাড়তে থাকবে। তবে আপনার ভিডিও তে দেখানো লিঙ্কে ক্লিক করে যদি কেউ সম্পূর্ণ বিজ্ঞাপন দেখেন তবেই ইউটিউব থেকে ইনকাম হবে। নিয়মিত ভালো মানের কন্টেন্ট তৈরি করে আপনার চ্যানেলে দিতে পারলে ইউটিউব একটি আদর্শ অনলাইন ইনকাম করার উপায় হতে পারে আপনার জন্য।এছারা চাইলে আপনি কোনো ব্র্যান্ডের সাথেও কোলাবোরেশান করে ইনকাম করতে পারবেন।
ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম
ই-কমার্স এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে।এবং এর সাথে সাথে ই-কমার্স এর মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম করার সুযোগও বেড়েই চলেছে। ই-কমার্স এর সাহায্যে ব্যবসাকে অন্য মাত্রায় নিয়ে যাওয়া সম্ভব। বর্তমান সময়ে প্রায় সকল কাস্টমার অনলাইনে তাদের পছন্দের প্রোডাক্ট খুজে এবং অনলাইন থেকে পণ্য কেনাবেচা অধিক হারে বাড়ছে।
অনলাইনে প্রোডাক্ট কিনলে ক্রেতার সময় বেঁচে যায়। শপিং এর কোন ঝামেলা থাকে না তাই প্রায় কাস্টমার এখন অনলাইন থেকেই অর্ডার করে বা কিনে থাকে। তাই ই কমার্স ব্যাবসা খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । অতএব অনলাইনে ইনকাম করার অন্যতম উপায় হতে পারে ই কমার্স।
ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম
ফটোগ্রাফি করে ইনকাম করার বিভিন্ন কার্যকারী মাধ্যম রয়েছে। অনলাইনে ফটোগ্রাফি করেও আয় করা সম্ভব। সর্ব প্রথম স্টক ফটোগ্রাফি করে সেই সকল ফটো বিভিন্ন স্টক ফটোগ্রাফি ওয়েবসাইটে দিয়ে ইনকাম করা সম্ভব। এছাড়াও ফটোগ্রাফি সম্পর্কিত ফ্রিল্যান্সিং করেও অনলাইনে ইনকাম করা সম্ভব।
আরও পড়ুনঃ ব্রডব্যান্ড কি এবং ব্রডব্যান্ড কিভাবে কাজ করে
সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইনকাম
বর্তমানে আমরা সকলেই প্রচুর পরিমাণে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করি । কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না এই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহার করেও অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায়। এই সোশ্যাল মিডিয়া হতে পারে আপনার জন্য অনলাইনে ইনকামের প্রধান একটি মাধ্যম।
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে অনলাইনে ইনকামের ক্ষেত্রে যে কাজ গুলো একাধিক উপায়ে কাজে আসতে পারে। যেমনঃ ই-কমার্স ব্যাবসার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বেশ ভালো অবদান রাখছে।এছারা আপনি ব্লগিং করেলেও প্রোমোশনের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারবেন।আবার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য সোশ্যাল মিডিয়া অনলাইনে ইনকাম এর প্রধান ট্রাফিক উৎস হতে পারে।
এছারা পাশাপাশি ফেসবুক গ্রুপ বা পেজে লাইভে গিয়ে পণ্য বিক্রি করেও আয় করা সম্ভব। আবার অনেক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যক্তিত্ব তাদের পেজ ম্যানেজের জন্য লোক নিয়োগ দিয়ে থাকেন। এছাড়াও আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে
ইনফ্লুয়েন্সার হন তাহলে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে অনলাইন ইনকামের অনেক পথ রয়েছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং
বর্তমানে অধিক হারে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা বেড়েছে। ডিজিটাল যুগে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা ব্যাপক হবে এটাই স্বাভাবিক।আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এ দক্ষ হন, তাহলে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে অনেক চাহিদা রয়েছে ডিজিটাল মার্কেটার দের। এছাড়াও বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তির বিনিময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর কাজ করতে পারবেন।
অনলাইন কোচিং
বর্তমানে ইন্টারনেটের সুবিধার্থে সকল বিষয়ে শেখার অন্যতম মাধ্যম হয়েছে অনলাইন কনটেন্টসমুহ। আপনি যদি কোনো বিষয়ের ওপর দক্ষ হন তাহলে , অনলাইনের মাধ্যমে সেই সকল বিষয় শিখিয়েও ভালো অংকের টাকা আয় করতে পারেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
অনলাইন ইনকামের (Online Income) করার আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং -এর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন প্রোডক্টের প্রমোশন করে তা বিক্রি করার চেষ্টা করবেন। কোনো কোম্পানির প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিলে সেই কোম্পানির প্রোডাক্ট বিক্রয়ের উপর মুলত ২% থেকে ৭০% পর্যন্ত কমিশন দেয়।
আপনার যদি উন্নত মানের একটি ওয়েবসাইট থাকে এবং সেই ওয়েবসাইটে ভালো ভিজিটর আসে, তাহলে আপনি এফিলিয়েট প্রগ্রামে জয়েন করে ওই কম্পানির সেই অ্যাফিলিয়েট লিংক প্রমশন করে প্রোডাক্ট বিক্রি করে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন।
আমাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বাংলাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম। এই অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইটগুলো বিভিন্ন পণ্যের ভালো দিকগুলো প্রচার করে তা বিক্রি করার চেষ্টা করে। পণ্য বিক্রি হলেই পণ্যর দাম অনুযায়ি কমিশন দেয়া হয়। আপনার প্ল্যাটফর্মের যেমনই হোক না কেনো, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
আরও পড়ুনঃ ফেসবুক পেজ কিভাবে চালাতে হয়
ভার্চ্যুয়াল সহকারী
অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বিভিন্ন কম্পানী ভার্চ্যুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ দেন।এর মধ্যে ই-মেইল যোগযোগ, ইন্টারনাল রিসার্চ, রাইটিং, এডিটিং, ডেটা এন্ট্রি, ফোন কল, ব্লগ, গ্রাফিক্স, টেক সাপোর্ট, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবস্থাপনার মতো কাজ থাকে।
Assistant match, People per hour, 24/7 Virtual Assistant, Freelancer.com, Upwork এই ইনকাম ওয়েবসাইট গুলোতে ভার্চ্যুয়াল সহকারি হয়ে অনলাইন ইনকাম করা যায়।
এগুলো ছাড়াও অনুবাদ, প্র্যাকটিকাল লিখে দেওয়া বিভিন্ন গ্রুপে পুরাতন বই বিক্রি করার মাধ্যমেও অনলাইনে সহজেই অর্থ উপার্জন করা যায়।
ডাটা এন্ট্রি
ডাটা গুলোকে একটি কম্পিউটারের মাধ্যমে কিছু সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপডেট করার নামই ডেটা এন্ট্রি। যাদের দ্রুত টাইপিং অভিজ্ঞতা আছে, তারা এ কাজ করে অনলাইন টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
Become An influencer
বর্তমানে একজন Influencer অনলাইনে কি পরিমানে টাকা উপার্জন করছেন, তা জানলে আপনি অবাক হবেন। ছোট ছোট Influencers যাদের বলা হয় micro-influencers, এদের প্রায় 10000 to 50000 followers থেকে থাকে। এ ধরনের ছোট influencer হলেও আপনি অনলাইনের মাধ্যমে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনি সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফ্রম গুলোতে এক্টিভ থাকতে ও সেগুলোতে নিয়মিত কন্টেন্ট পাবলিশ করতে পারেন।
তাহলে আপনি আপনার সোস্যাল প্রোফাইল গুলোকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। উদাহরনঃ আপনার ইন্সট্রাম বা টিক টক একাউন্ট থাকলেই হবে। আপনি যদি একটি বিশেষ বিষয় টার্গেট করেই content publish করে থাকেন, যেমন শিক্ষা, ফ্যাশান, হেলথ ইত্যাদি। তাহলে এই বিষয় এর সাথে জরিত peoducts এবং services গুলোর sponsorship করে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়।এছাড়া , brand promition এর জন্যেও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গুলো আপনদের প্রচুর টাকা দিবে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয়
গ্রাফিক্স হলো “অঙ্কন বিষয়ক জ্ঞান” গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো এমন একটি মাধ্যম যার দ্বারা কোন পৃষ্ঠার উপরে (যেমন, একটি পর্দার উপর, একটি কাগজের উপর, একটি ক্যানভাসের উপর, কিংবা একটি ওয়ালের উপর) ছবি অঙ্কন করা বুঝায়। যা একটি নির্দিষ্ট অর্থ প্রকাশ করে এবং আমাদেরকে বিনোদনের ভাব প্রকাশ করে থাকে। আপনি যদি একজন উন্নত মানের গ্রাফিক ডিজাইনার হতে পারেন, তাহলে আপনি প্রতিমাসে অনেক বেশি অনলাইনে টাকা ইনকাম আয় করতে পারবেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য আপনি গুগলে সার্চ করে বা ইউটিউবে টিটোরিয়াল দেখে শিখতে পারবেন। এছারা যদি আপনার এই কাজ শিখার প্রতি প্রবল আগ্রহ থাকে তাহলে আপনি বিশ্বস্ত কোন আইটি কোম্পানির অধীনে গ্রাফিক্স ডিজাইন বিষয়ের উপরে কোর্স করতে পারেন।
শেষ কথা
ইন্টারনেট থেকে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার আরও অনেক উপায় রয়েছে। কিন্তু, এই অনলাইন কাজ অনেক অ্যাডভান্সড লেভেলে জানতে হয়। নয়ত সহজে এই সকল কাজের মাধ্যমে আয় করাটা সম্ভন না।তবে আপনার মধ্যে যদি বিশেষ ধরনের দক্ষতা বা কৌশল না থাকে, তাহলে Drop shipping এবং Freelancing এর মত কাজ করাটা আপনার জন্য অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
এই কাজ গুলো শেখার জন্য গুগল বা ইউরিউবে এগুলির বিষয়ে সার্চ করে জেনে নিতে পারেন। এবং ভালো ইন্সটিটিউট থেকে শিখতে পারেন। আপনি যদি যে কোন একটা কাজ মন দিয়ে ভালো ভাবে শিখে কাজ শুরু করেন, তাহলে প্রত্যেক মাসেই নিশ্চিত ভাবে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। আপনার সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ।
আরও পড়ুন-
ব্যাকলিংক কি (backlink) ব্যাকলিংক কিভাবে কাজ করে
ডোমেইন কি এবং ডোমেইন হোস্টিং কিভাবে কাজ করে