হাত পা ঘামার ঔষধ এর নাম ও সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি

হাত পা ঘামার ঔষধ

হাত পা ঘামার সমস্যা যাদের আছে কেবল তারাই বুঝতে পারে এর নেতিবাচক প্রভাবগুলি বাস্তবজীবনকে ঠিক কতটা প্রভাবান্বিত করে। বিশেষ করে লেখালেখি করা, নিয়মিত ফিঙ্গারপ্রিন্ট ইউজ করা কিংবা অন্যান্য কাজের সময় এই সমস্যার কারণে বিভিন্ন জটিলতার সৃষ্টি হয়। 

আপনি জানেন কি এই হাত পা ঘামার সমস্যা হলো এক ধরণের বিশেষ রোগ। যার নাম Planter Hyperhidrosis। রোগের মাত্রা অনুযায়ী একে দুটো ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এগুলি হলো: 

  • Planter Hyperhidrosis
  • Palmoplanter Hyperhidrosis

জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই হাত পা ঘামার কারণে নানানধরণের সমস্যায় পড়ার পাশাপাশি এই অসুস্থতা পেটের বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। 

তাছাড়া এই সমস্যার কারণে দেহে বিভিন্ন ধরণের ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগেরও সৃষ্টি হতে পারে। সবমিলিয়ে যারা এই ধরণের সমস্যায় ভুগছেন তাদের উচিত হাত পা ঘামার কারণ, হাত পা ঘামার ঔষধ, চিকিৎসা এবং ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে সচেতন থাকা।  

আরও পড়ুনঃ ব্রণ দূর করার উপায় ও রূপচর্চা করার পদ্ধতি সমুহ  

রোগ পরিচিতি

হাত পা ঘামার ঔষধ

যেহেতু হাত পা ঘামাটা একধরণের রোগ, সেহেতু এই রোগ সারাতে শুরুতে আমাদের রোগ পরিচিতি সম্পর্কে আলোচনা করা উচিত। হাত পা ঘামার সমস্যা সাধারণত মানবদেহে ২ টি রোগ আকারে প্রকাশ করতে পারে। যেমন: 

Planter Hyperhidrosis

এই ধরণের রোগের অপর নাম হলো সেকেন্ডারি হাইপারহাইড্রোসিস। থাইরয়েড এবং পিটুইটারি রোগ, ডায়াবেটিস এবং মেনোপজ রোগ কিংবা বিশেষ কিছু ঔষধের মাত্রাতিরিক্ত সেবনের কারণে এই ধরণের রোগ মানবদেহে দেখা দিতে পারে৷ 

সেকেন্ডারি হাইপারহাইড্রোসিসের কারণে মোটামুটি আপনার ঘামের সমস্যা মিডিয়ামের চাইতে একটু বেশি দেখা দিতে পারে। আর এই রোগের সবচেয়ে বড় লক্ষ্মণ হলো এই রোগে আক্রান্ত রোগীরা রাতের দিকে অনেক বেশি পরিমাণে ঘামতে থাকে। 

Palmoplanter Hyperhidrosis

এই রোগটিকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় প্রাথমিক ফোকাল হাইপারহাইড্রোসিস রোগও বলা হয়ে থাকে। এই রোগের লক্ষ্মণ হলো হাত পা মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে ঘামতে থাকবে। 

অতিরিক্ত ঘামজনিত এই সমস্যা কোনো ঔষুধ বা অন্যান্য ব্যবস্থাও দমিয়ে আনতে পারবে না। এই ধরণের রোগে মানবদেহের যেসব অংশে অনেক বেশি ঘামের সমস্যা দেখা দিতে পারে সে-সব অংশ হলো: 

  • বগল
  • মুখ এবং মাথা
  • হাতের তালু
  • পায়ের তলা

বলে রাখা ভালো এই ধরনের হাইপারহাইড্রোসিস রোগ সাধারণত শৈশব বা বয়ঃসন্ধির আশেপাশের সময় থেকে শুরু হয়। তাছাড়া অনেকাংশে এই রোগ বংশগত কারণে দেখা দিতে পারে বলে জানিয়ে গবেষণা। 

রোগের কারণ

বিভিন্ন কারণে একজন ব্যাক্তির এই Hyperhidrosis বা হাত পা ঘামার রোগ দেখা দিতে পারে। তবে এই রোগের প্রধান কারণ হিসাবে ধরা হয়ে থাকে মানবদেহের মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণের একক্রাইন গ্রন্থিকে। 

পাশাপাশি জিনগত কারণেও এই রোগ দেখা দিতে পারে। চলুন তবে হাত পা ঘামার ঔষধ এবং এই রোগের ঘরোয়া প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানার পূর্বে এই রোগের বিশেষ বিশেষ কারণ সম্পর্কে ধারণা নিই:

একক্রাইন গ্রন্থির অধিক কার্যকারিতা 

একক্রাইন গ্রন্থি হলো মূলত ঘামের বিশেষ গ্রন্থি। এসব গ্রন্থির সাহায্যে আমাদের ঘাম শরীর থেকে নির্গত হওয়ার সুযোগ পায়। আর এসব গ্রন্থি তখনই বেশি কার্যকর হয়ে উঠে যখন আমরা: 

  • অনেক বেশি মানসিক চাপে থাকি
  • পরিশ্রমের কোনো কাজ করি
  • উচ্চ তাপমাত্রায় বাইরে যাই
  • বিশেষ হরমোনের অতিরিক্ত পরিমাণে উৎপাদন
  • নির্দিষ্ট কিছু খাবার গ্রহণ 

জেনেটিক লিংকের কার্যকারিতা 

জেনেটিক কারণেও ব্যাক্তির হাত পা ঘামার সমস্যা দেখা দিতে পারে। পরিবারের অন্য কোনো ব্যাক্তির মাঝে যদি এই রোগ থেকে তাহলে সেইম রোগটি আপনার মাঝেও দেখা দিতে পারে। আর গবেষণা বলছে এই জেনেটিক কারণে রোগ দেওয়া সম্ভাবনা প্রায় সকল ক্ষেত্রে ৫০/৭০ শতাংশের মতো কাজ করে। 

অন্যান্য কারণ

নির্দিষ্ট কিছু ঔষধ সেবনের কারণেও অতিরিক্ত পরিমাণ ঘাম নির্গত হতে পারে। বিশেষ করে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, ওপিওড অ্যানালজেসিক, ইনসুলিন, অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিভাইরাল এবং ADHD মেডিসিনের কথা একেবারে না বললেই নয়। 

আর রোগের ক্ষেত্রে যাদের হাইপারথাইরয়েডিজম অর্থ্যাৎ অতিরিক্ত এক্টিভ থাইরয়েড, ডায়াবেটিস, মেনোপজ এবং ক্যান্সারের সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে এই হাত-পা ঘামার সমস্যাটি প্রাথমিক লক্ষ্মণ হিসাবে বিবেচিত হয়ে থাকে। 

হাত পা ঘামার রোগ নির্ণয় 

হাত পা ঘামার ঔষধ সেবন এবং চিকিৎসা করার পূর্বে আপনাকে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। মূলত এই ধরণের রোগের চিকিৎসা প্রদান করে থাকেন একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ। যারা সাধারণত চর্মরোগ নিয়ে কাজ করেন তারা একইসাথে হাইপারহাইড্রোসিস রোগেরও চিকিৎসা করে থাকে। 

সুতরাং এই রোগের লক্ষ্মণের সাথে আপনার শারীরিক কন্ডিশন মিলে গেলে অবশ্যই ভালো কোনো চর্মরোগের সাহায্য নিন। আপনি কোথায় ঘামছেন এবং কীভাবে এটি আপনার প্রতিদিনের জীবনকে প্রভাবিত করছে এসম্পর্কিত সকল সঠিক তথ্য চিকিৎসককে প্রদান করুন। 

পাশাপাশি ইদানীং কোনো ধরণের ঔষধ সেবন করছেন এবং ঔষধের নাম কি ও কেনো সেবন করছেন সে-সম্পর্কিত তথ্য দিন। বলে রাখা ভালো এসমস্ত তথ্য জানার পর চিকিৎসক আপনাকে হাত পা ঘামার ঔষধ দেওয়ার পূর্বে বেশকিছু টেস্ট করার পরামর্শ দিতে পারে। এগুলি হলো:

ব্লাড টেস্ট: আপনার হাত পা ঘামার সমস্যা আছে কিনা এবং থাকলেও এটি কোন টাইপের সমস্যা হিসাবে আপনার শরীরকে প্রভাবান্বিত করছে সে সম্পর্কে জানতে চিকিৎসক আপনার ব্লাড টেস্ট নিতে পারে৷

আর এই ব্লাড টেস্ট করালে আপনার ঘামের সমস্যার কারণে অন্যান্য কোন কোন রোগ হওয়ার সম্ভাবনা আছে সেটিও বেরিয়ে আনতে সাহায্য করবে। যেমন ধরুন হাইপারহাইড্রোসিসের কারণে থাইরয়েড সমস্যা দেখা দেওয়াটা আজকাল বেশ সাধারণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে। 

ইমেজিং টেস্ট: হাত পা ঘেমে যায় এমন রোগীদের জন্য এই টেস্ট বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এতে করে এই ঘামার সমস্যা আপনার দেহে কোনোধরণের টিউমারের সৃষ্টি করেছে কিনা বা কোনো লক্ষ্মণ আছে কিনা তা বেরিয়ে আসবে। 

পেপার টেস্ট: পেপার টেস্ট বলতে আপনাকে কাগজের মাধ্যমে টেস্ট করার কথা বলা হচ্ছে। এই টেস্ট প্রমাণ করবে আপনি কতটুকু ঘামছেন এবং কোন ধরণের রোগ আপনার দেহে সৃষ্টি হয়েছে বা সৃষ্টি হবার লক্ষ্মণ আছে।

বলে রাখা ভালো এখানে কিন্তু কোনো সাধারণ পেপার ব্যবহার করা হবে না। এখানে ব্যবহার করা হবে বিশেষ একধরনের পেপার যা কেবল এই হাইপারহাইড্রোসিস রোগ টেস্টের জন্যই ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 

আয়োডিন টেস্ট: আপনার হাত পা ঘামার সমস্যাকে আরো ভালোভাবে বুঝতে চিকিৎসক আপনার স্টার্চ আয়োডিন টেস্ট নিতে পারে। এই টেস্টে মূলত ঘামের প্রয়োজন পড়ে। একধরণের বিশেষ উপাদান মেশানোর পর ঘামের রং পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে এই টেস্টের রেজাল্ট সেট করা হয়। 

হাত পা ঘামার ঔষধ এর নাম 

অতিরিক্ত হাত পা ঘামার ঔষধ হিসাবে বিশেষ একটি লোশন ব্যবহার করতে পারেন। যার নাম ড্রাইকেয়ার লোশন। এই লোশন ৩ বেলা হাতে এবং পায়ে ব্যবহার করলে ঘামের সমস্যা দূর হতে পারে। পাশাপাশি ঘামের সমস্যা দূর করতে কোন ঔষধ খাবেন তা সরাসরি চিকিৎসকই আপনাকে জানিয়ে দেবে। 

হাত পা ঘামার চিকিৎসা 

হাত পা ঘামার ঔষধ সম্পর্কে তো জানলেন। এবারে আমরা আলোচনা করবো হাত পা ঘামার চিকিৎসা সম্পর্কে। তবে মজার বিষয় হলো এই হাইপারহাইড্রোসিস রোগের নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। 

যেসব কারণে হাইপারহাইড্রোসিস রোগের মাত্রা দেহে বেড়ে গিয়েছে আপনাকে শুরুতে সে-সব কারণ দূর করতে হবে। যেমন আপনার ডায়াবেটিস থাকলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। অতিরিক্ত ঘাম সৃষ্টি করে এমন ঔষধ সেবনে সচেতন হতে হবে। 

বিশেষ নলের ব্যবহার

তবে সরাসরি চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাধারণ বিশেষ নল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এসি নল আপনি আন্ডারআর্ম ছাড়াও আপনার শরীরের অন্যান্য অংশে ব্যবহার করতে পারবেন।

বলে রাখা ভালো এসব নলকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় অ্যান্টিপারস্পিরান্ট। যা ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। হাত পা ঘামার ঔষধ হিসেবে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

Iontophoresis ডিভাইসের ব্যবহার 

এছাড়াও Iontophoresis নামের বিশেষ একটি যন্ত্রের সাহায্যে এই রোগের চিকিৎসা করা হয়। যা আপনি বাড়িতে হাত এবং পায়ে ইজিলি ব্যবহার করতে পারবেন। Iontophoresis ডিভাইস হাত পা ঘামার ঔষধ হিসেবে গণ্য করা হয়।

আপনার হাত বা পা পানিতে ডুবিয়ে রাখার পর এই ডিভাইসটি পানির মাধ্যমে আপনার শরীরের এসব অংশগুলিতে একটি ছোট বৈদ্যুতিক প্রবাহ পাঠাবে। এতে করে দেহে ঘামের গ্রন্থিগুলি সাময়িকভাবে কাজ করা বন্ধ করে দেবে। 

Qbrexza এর ব্যবহার 

এটি একটি ক্রিম বা ওয়াইপ জাতীয় প্রোডাক্ট। যার অপর নাম হলো glycopyrronium tosylate। আন্ডারআর্মের ঘাম কমাতে সাহায্য করে এই বিশেষ ওয়াইপটি। 

এটি ত্বকে প্রয়োগ করা হলে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও মোটামুটি কম থাকে। পাশাপাশি বডির যে স্থানে এটি ব্যবহার করবেন সে স্থানের লালভাব এবং জ্বালাপোড়া অনেকটা কমে আসবে। 

বিশেষ সার্জারি

কিছু ক্ষেত্রে, আন্ডারআর্ম লাইপোসাকশন সহ বেশকিছু সার্জারির সাহায্য অতিরিক্ত ঘামার রোগ নির্মুল করা যেতে পারে। বগলের ঘাম গ্রন্থি সরিয়ে ফেলতে সাধারণত এই সার্জারির প্রয়োজন পড়ে। 

পাশাপাশি ঘামার এই অতিরিক্ত সমস্যা দূর করতে এন্ডোস্কোপিক থোরাসিক সিমপ্যাথেক্টমি বা ইটিএস নামের আরো একটি পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। যা সাধারণত বগলের ঘামের সমস্যা দূর করতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 

থেরাপির ব্যবহার

কয়েক মাস ধরে ঘাম গ্রন্থির সক্রিয়তা বন্ধ করতে এই রোগের জন্য থেরাপির ব্যবস্থা রয়েছে। আর এই থেরাপিতে ব্যবহার করতে হয় বিশেষ ইনজেকশন। 

তবে প্রাথমিক হাইপারহাইড্রোসিস প্রতিরোধ করতে কেবলমাত্র থেরাপিই যথেষ্ট নয়। বরং এর পাশাপাশি প্রয়োজনীয় পরিমাণে ঔষধও সেবন করতে হবে। 

ঘরোয়া উপায় 

  • অতিরিক্ত হাত-পা ঘামার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিম্নোক্ত টিপসগুলি ফলো করতে পারেন: 
  • কলা, ডিম, দুধ, গাজর, টমেটো ইত্যাদি বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন
  • নিয়মিত যথেষ্ট পরিমাণে পাকা ফলমূল ও শাকসবজি খান
  • শারীরিক দূর্বলতাকে কখনোই হেলা-ফেলা করবেন না
  • চা পাতা মেশানো পানিতে হাত-পা নিয়মিত ৩০ মিনিটের জন্য ডুবিয়ে রাখুন
  • ঘাম দূর করতে কখনোই হাতে পায়ে পাউডার ব্যবহারের অভ্যাস গড়ে তুলবেন না
  • কফি, পান এবং ধুমপানকে পুরোপুরি না বলুন
  • লবণ ছাড়া কখনোই কাঁচা শসা খেতে যাবেন না

ইতি কথা

হাত পা ঘামার ঔষধ সেবন এবং টিপসগুলি ফলো করলে আশা করি এই রোগের হাত থেকে দ্রুত বাঁচা সম্ভব হবে। বেশ কয়েক বছর পূর্বে বাংলাদেশে এই রোগের চিকিৎসা নিয়ে খুব একটা আয়োজন না থাকলেও বর্তমানে প্রতিটি হাসপাতালেই এই রোগের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা আছে। 

সুতরাং হাত পা অতিরিক্ত ঘামতে দেখলেই সময় নষ্ট না করে দ্রুত যেকোনো চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। আশা করি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন৷ 

হাত পা ঘামার ঔষধ সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর / FAQ

১. হাত পা ঘামার হোমিওপ্যাথি ঔষধের নাম কি? 

উত্তরঃ হাত পা ঘামার হোমিওপ্যাথি ঔষধের নাম হাইপারহাইড্রোসিস ড্রপ

২. হাত পা ঘামা থেকে মুক্তির উপায় কি? 

উত্তরঃ হাত পা ঘামা থেকে মুক্তির উপায় হলো গরম পানিতে বেকিং সোডা মিশিয়ে ৩০ মিনিট হাত পা ডুবিয়ে রাখা

৩. পা ঘামা রোধের উপায় কি? 

উত্তরঃ পা ঘামা রোধের উপায় হলো পায়ে লেবুর রস ব্যবহার করা এবং নিয়মিত ঠান্ডা পানিতে পা ৩০ মিনিটের জন্য ভিজিয়ে রাখা

৪. হাত পা ঘামা কিসের লক্ষণ?

উত্তরঃ হাত পা ঘামা হাইপারহাইড্রোসিস রোগের লক্ষণ

৫. হাত ঘামা রোগের নাম কি? 

উত্তরঃ হাত ঘামা রোগের নাম হলো হাইপারহাইড্রোসিস

আরও পড়ুন-

চুলকানি দূর করার ক্রিম এর নাম ও ব্যবহার বিধি

পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ক্রিম ও ব্যবহারবিধি

Leave a Comment