মুখে ব্রণ কমানোর উপায়, কার্যকারিতা ও চিকিৎসা

মুখে ব্রণ কমানোর উপায়

প্রায় সকলেই ব্রণের সমস্যায় ভুগেন। আমাদের সৌন্দর্যের প্রতীক হচ্ছে আমাদের মুখ। সেই মুখে যদি সৌন্দর্য না থাকে তাহলে কেমনটা দেখায়। শুধু যে মুখে ব্রণ হয় তেমনটা নয় অনেক সময় ব্রণ দেখা যায়। তবে এটি থেকে মুক্তির উপায় ও রয়েছে।

আপনি দৈনন্দিন কিছু রুটিন এবং রূপচর্চা মেনে চললে ব্রণ থেকে সহজেই মুক্তি পেতে পারবেন। যখন আপনার ব্রণ দেখা দিবে তখন সাথে সাথে এর নিরাময়ের উপায় খুঁজে বের করবেন। ব্রণের প্রবণতা কম হলে কিছু লাইফস্টাইল

পরিবর্তনের মাধ্যমেও তা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। যেমন- অতিরিক্ত ওজন ঝরানো, মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাওয়া, আইসক্রিম, কোল্ড ড্রিঙ্ক খাওয়া নিয়ন্ত্রণ এবং দুধজাতীয় খাবার কমাতে হবে।

এছাড়া যারা আগুনের তাপে রান্নাবান্না করেন, তাদেরও অনেক সময় ব্রণের সমস্যা বাড়ে। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন মুখে ব্রণ কমানোর উপায় সহ ব্রন নিয়ে নানান টিপস্।

এ ছাড়াও কিছু ঘরোয়া উপায় তো আছেই সমস্যা নিরসনের জন্য। তবে ঘরোয়া টোটকা কখনওই অব্যর্থ নয়! নানা মানুষের নানা অভিজ্ঞতা থেকে নেওয়া।  আসুন জেনে নেয়া যাক, সেসব কার্যকরী ঘরোয়া কিছু উপায়। তো চলুন আর দেরি না করে জেনে আসি ঘরোয়া পদ্ধতিতে ত্বকে বসে যাওয়া ব্রণের দাগ দূর করা যায় কিভাবে ও মুখে ব্রণ কমানোর উপায় সম্পর্কে।


আরও পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম ও ব্যবহারবিধি


ব্রণ কেন হয়

মুখে ব্রণ কমানোর উপায়

দৈনন্দিন যদি আমরা বেশি বার তৈলাক্ত জনিত খাবার খায় বা ঠিকভাবে শরীরের বা মুখের যত্ন না নেই তখন ব্রণ দেখা দেয় ‌ সাধারণত ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইটহেডস, সিস্ট, ইত্যাদির কারণ ত্বকের ঠিক নিচেই থাকা তৈল গ্রন্থি সেবেসিয়াস থেকে নিঃসৃত তেল আমাদের ত্বককে নরম রাখে।

প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে। সেই গ্রন্থির মুখ কোনও কারণে আটকে গেলে তার থেকে জন্ম নেয় ব্রণ। ব্রণ বিভিন্ন কারণে হতে পারে। চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে নানা কারণে ব্রণ, ফুসকুড়ি ইত্যাদি সমস্যা হয়। ময়লা, ঘাম, দূষণে গ্রন্থির মুখে আটকে গেলে সিস্ট জমে এই সমস্যা দেখা দেয়।

প্রথমে ফুসকুড়ি। তারপর ব্রণ। শেষে তা বড় আকার নেয়। ব্যথাও হয়। অনেকেরই মুখে তারপর দাগ থেকে যায়। এছাড়াও আছে অন্যান্য কারণ।

ত্বকের অযত্ন, জীবাণু সংক্রমণ, হরমোনের পরিবর্তন, অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড, অনেক সময় টেনশন থেকে এবং কম ঘুম থেকেও ব্রণের সৃষ্টি হয়ে থাকে। তাই ঘুম ঠিক রাখাও প্রয়োজন। তো চলুন জেনে নেই, মুখে ব্রণ কমানোর উপায় সম্পর্কে। 

ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্রণ দূর করার উপায়

ব্রণ আমাদের মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। তাই মুখে ব্রণ কমানোর উপায় হচ্ছে, প্রথমেই আমাদের ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে আর ব্রণ থেকে আপনার নখকে দূরে রাখতে হবে, কখনোই নখ লাগাবেন না। মনে যদি আপনি আপনার হাতের নখ লাগান, তাহলে এতে ব্রণ আরো বৃদ্ধি পায়।

নিম্নে ব্রণ দূর করার কয়েকটি ঘরোয়া উপায় দেওয়া হলো–

১। মধু ও দারচিনির পেস্ট

মধুর ও দারচিনি গুঁড়া মিশিয়ে শুধু দাগের ওপর লাগিয়ে ১ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন এবং চন্দন গুঁড়ার সঙ্গে একটু গোলাপজল মিশিয়ে মুখে লাগান। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

২। কমলার খোসাগুঁড়ো ও কাচাঁ দুধ

কমলার খোসা গুঁড়া ও কাঁচা দুধের প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন। দিনে দুইবার অ্যালোভেরা জেল মুখে লাগান এবং ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

৩। পাকা টমেটো ও শশা

একটি পাকা টমেটো ও শশার রস মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি মুখে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩ বার এই প্যাকটি লাগান। ব্রণের দাগ দূর তো হবেই সেই সঙ্গে রোদে পোড়া দাগ দূর হয়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। দাগ কমাতে পাকা কলার পেস্ট ব্যবহার করতে পারেন।

৪। কাঁচা হলুদ ও মধু

কাঁচা হলুদ ও মধুর মিশ্রণ ব্যবহার করতে পারেন। বাইরে গেলে ছাতা, হ্যাট, ওড়না, স্কার্ফ দিয়ে সূর্যের রশ্মি থেকে ত্বককে নিরাপদ রাখুন।

৫। লেবুর রস

আমরা জানি, লেবু একটি প্রাকৃতিক ব্লিচ। লেবুর রসের সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে একটি তুলার বলের সাহায্যে তা মুখে ৩-৪ মিনিট ঘষুন। তবে সেনসিটিভ স্কিন হলে লেবুটা না দেওয়াই ভালো।

৬। চন্দন গুড়ো, গোলাপজল ও লেবুর রস

চন্দন কাঠের গুড়া, গোলাপজল ও লেবুর রস মুখের ব্রণের দাগ দূর করতে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। চন্দন কাঠের গুড়ার সাথে গোলাপজল মিশিয়ে এতে ২ থেকে ৩ ফোটা লেবুর রস মিশ্রিত করবেন।

অনেকের ত্বকে গোলাপজল এডজাস্ট হয় না তারা গোলাপজলের পরিবর্তে মধু ব্যবহার করতে পারেন। মুখের ব্রনের দাগের উপর প্রয়োগ করবেন, সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ দিন,এতে ভালো ফল পাওয়া যায়। 

৭। মুলতানি মাটি

অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বকে ব্রনের সমস্যা দেখা দেয়। সেই রকম তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে মুলতানি মাটি সামান্য পানি দিয়ে পেস্ট বানিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগাতে পারেন। ত্বকের অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব নিঃসরণ করতে মুলতানি মাটি খুবই কার্যকরী। মুখে ব্রণ কমানোর উপায় হিসেবে এই মাটি ব্যাবহার করতে পারেন।

৮। পেঁপে, পাতিলেবুর রস ও চালের গুঁড়ো

পরিষ্কার ত্বকে ব্রণ অনেকাংশ কম হয়। নিয়মিত স্ক্রাবিং ত্বককে পরিষ্কার রাখে। এক কাপ পাকা পেঁপেঁ চটকে তাতে ১ চামচ পাতিলেবুর রস এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সামান্য চালের গুঁড়ো। ২০-২৫ মিনিট হালকা ম্যাসাজ করে গোসল করে ফেলবেন।

৯। শশার রস

ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে খুবই কার্যকরী শশার রস। যেকোনো সময় বাইরে থেকে এসে শশা দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিতে পারেন। অথবা শশার রস আইস কিউব করে রেখেও ব্যবহার করতে পারবেন। 

১০। আপেল ও মধু

ব্রণের দাগ দূর করার সবচেয়ে কার্যকরী একটি উপাদান, আপেল ও মধুর মিশ্রণ। আপেলের পেস্ট তৈরি করে এতে ৪-৬ ফোঁটা মধু মিশিয়ে নিবেন। মিশ্রণটি কিছুক্ষণ রেখে মুখ ভালোভাবে ধুয়ে ফেলবেন। সপ্তাহে ৫-৬ বার ব্যবহার করতে পারবেন। 

১১। তুলসি পাতার রস

মুখের ব্রণের জন্য বা ব্রণের দাগের জন্য তুলসী পাতার রস খুবই কার্যকরী। তুলসি পাতার মধ্যে রয়েছে আয়ুর্বেদিক গুন। তুলসি পাতার রস আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রেখে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। 

১২। পুদিনা পাতা

প্রচন্ড গরমের কারনে ত্বকে এক ধরনের ফুসকুড়ির দেখা দেয় এবং ব্রণ হয়। এগুলো দূর করার জন্য পুদিনা পাতা খুবই উপকারী। পুদিনা পাতার পেস্ট বানিয়ে,মুখের ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। পরে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিন।

উপরে উল্লেখিত হয়েছে, মুখে ব্রণ কমানোর উপায় সম্পর্কিত কিছু টিপস্। আশা করি মুখের ব্রন কমানোর ঘরোয়া এই উপায়গুলো অবলম্বন করলে,কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন।

ব্রণের দাগ থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু টিপস 

বাজারের নামিদামি কসমেটিক্স ব্যবহার করেও ব্রণ কমানো যাচ্ছে না! এবার ঘরোয়া কিছু উপাদান ব্যবহার করুন মুখে ব্রণ কমানোর উপায় হিসেবে। এবং মুখে ব্রণ হওয়ার পরে যে দাগের সৃষ্টি হয়, সেই দাগগুলো থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু টিপস জেনে নিন-

  • প্রতিদিন রাতের খাবারের পর যে কোন ধরনের মৌসুমী ফল কয়েকটি খাবেন। তাজা মৌসুমী ফল আপনার ত্বককে সতেজ রাখবে। 
  • প্রতিদিন ৯ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন। এবং অবশ্যই তৈলাক্তযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। 
  • আমরা অনেকেরই নখ দিয়ে মুখের ব্রণ খোটার বাজে অভ্যাস রয়েছে। এটা কোন সমাধান নয় খুবই খারাপ অভ্যাস। এর ফলে মুখের ব্রণ লাল হয়ে যায় এবং তা ফেটে গিয়ে মুখে দাগের সৃষ্টি করে। 
  • ব্রণ যুক্ত মুখ অতন্ত্য দিনে দুই তিনবার, তেল মুক্ত ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। 
  • যেকোনো সময় বাইরে থেকে আসা মাত্রই মুখ ভালোভাবে ফেসওয়াশ দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। তাছাড়াও হালকা গরম পানির স্টিম নিতে পারেন। এতে করে মুখে জমে থাকা ধুলাবালি পরিষ্কার হয়ে যায়। 

শেষ কথা 

প্রাকৃতিক কিছু উপাদান মুখের ব্রণ দূর করতে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। প্রাকৃতিক উপাদানের মধ্যে কার্যকরী একটি উপাদান হচ্ছে ডিমের সাদা অংশ। ডিমের সাদা অংশ ব্রণের জীবাণু ধ্বংস করে এবং তাড়াতাড়ি ব্রণ কমাতে সাহায্য করে।

ডিমের সাদা অংশ ভালো করে ফেটিয়ে তা আঙ্গুলে ডগার সাহায্যে ব্রণের উপর লাগিয়ে নিবেন। ৪-৫ মিনিট রেখে মুখ ভালোভাবে ধুয়ে ফেলবেন। এই প্রাকৃতিক উপাদানটি প্রতিদিন ব্রণে ব্যবহারের ফলে ব্রণ অনেকটা কমে আসে। 

তারপরও বহুদিন যাবত যারা ব্রণ ও ব্রনের দাগ নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন। কোন ঘরোয়া উপায়েই কাজ হচ্ছে না, অথবা হয়েও কিছুদিন পর আবার ব্রণের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তারা অবশ্যই ভালো অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন। 

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি জানতে পারলেন মুখে ব্রণ কমানোর উপায় সহ ঘরোয়া উপায়ে ব্রণ দূর করার বিভিন্ন ধরনের টিপস। মুখে ব্রণ কমানোর উপায় এই পুরো পোস্টটি এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

প্রতিদিন তৈলাক্ত খাবার না খেয়ে, সবুজ শাকসবজি ও বেশি পরিমাণে পানি পান করুন। এতে করে মুখে ব্রণ কম হবে এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবেন। ধন্যবাদ। 

মুখে ব্রণ কমানোর উপায় সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর / FAQ

প্রশ্ন ১: মুখের ব্রণের জন্য কি ঔষধ? 

উত্তর:- মুখের ব্রণের জন্য কিছু ঔষধ হচ্ছে –

আইসোট্রোইন ১০ এম জি ক্যাপসুল (Isotroin 10 MG capsule) 

আইসোবেস্ট ১০ এম জি ক্যাপসুল ( Isobest 10 MG capsule) 

সোট্রেট ১০ এম জি ক্যাপসুল (Sotret 10 MG capsule) 

টুফ্যাকনে ১০ এম জি ক্যাপসুল (Tufacne 10 MG capsule)। 

প্রশ্ন ২: রাতারাতি ব্রনের দাগ দূর করার উপায়? 

উত্তর:- ব্রণের দাগ দূর করার জন্য সহজ ভাবে কিছু প্রক্রিয়া হচ্ছে, তাজা লেবুর রস চিপে, কিছু পরিমাণ তুলোর সাহায্যে মুখের ব্রণের দাগের উপর ড্যাব করুন। লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচিং বৈশিষ্ট্য সহ, মুখের পিম্পল চিন্হগুলোকে হালকা করার জন্য প্রয়োগ করতে পারেন। তাছাড়া আপনার ব্রণের দাগগুলোর মধ্যে তাজা অ্যালোভেরা জেল ও প্রয়োগ করতে পারেন এবং তা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলার আগে প্রায় ৩০ মিনিটের জন্য বিশ্রাম নিন। 

প্রশ্ন ৩: মুখে দাগ হওয়ার কারণ কি? 

উত্তর:- সাধারণত বয়:সন্ধির সময় হরমোনের মাত্রার পরিবর্তনের সাথে যুক্ত ব্রণ। তবে যে কোন বয়সেই মুখে ব্রণ হতে পারে। কিছু হরমোন ত্বকের লোমকূপের পাশে গ্রীস উৎপাদনকারী গ্রন্থি গুলোকে বেশি পরিমাণে তেল তৈরি করে, যার কারণে মুখে ব্রণের দাগ হয়ে যায়। 

প্রশ্ন ৪: ব্রণ কেন হয়? 

উত্তর:- ব্রণ হচ্ছে কি ত্বকের অবস্থা, যা ঘটে যখন আপনার চুলের ফলিকলগুলি তেল এবং মৃত ত্বকের কোষ দিয়ে প্লাগ হয়ে যায়। আবার এটি হোয়াইটহেডস, ব্ল্যাকহেডস বা পিম্পল সৃষ্টি করে। কিশোর কিশোরীদের মুখের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ব্রণের মাত্রা, যদিও বা এটি সব বয়সের মানুষকে প্রভাবিত করে। কার্যকরী ব্রণের চিকিৎসা পাওয়া যায়, তবে কিছু ব্রণ স্থায়ী হতে পারে।

প্রশ্ন ৫: ব্রণের জন্য সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি? 

উত্তর:- ব্রনের জন্য কার্যকরী একটি ঔষধ হচ্ছে ওরাল আইসোট্রেটিনোইন। তবে অবশ্যই আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করবেন আইসোট্রেটিনোইন। একটি রেটিনয়েড যা মুখের দ্বারা নেওয়া হয়, ত্বকের গ্রন্থিগুলি যে পরিমাণ তেল উৎপাদন করে এবং সেখানে থাকা ব্যাকটেরিয়াগুলিকে মেরে ফেলে রেটিনোয়েডগুলি আটকে থাকা ছিদ্রগুলি পরিষ্কার করে।

আরও পড়ুন-

Fexo 120 এর কাজ কি, ব্যাবহারবিধি ও সতর্কতা

এলার্জি ঔষধ এর নাম, কার্যকরী চিকিৎসা পদ্ধতি

Leave a Comment