গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা ও সহবাসের পদ্ধতি

গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা

একজন নারী প্রথম গর্ভধারণ করার পরে, তার মনে নানা ধরনের দ্বিধাদ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। গর্ভধারণের জন্য কি করা উচিত, কিভাবে থাকা উচিত, কি খাওয়া উচিত নানান প্রশ্ন।

তাই পরিবারের বাকি সদস্যদের উচিত গর্ভবতী নারীকে সব সময় সবকিছুতে সহায়তা করা। সঠিক পরামর্শ দেওয়া, কাজে কর্মে সাহায্য করা, নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো। এবং নিয়মিত অবশ্যই চেকআপ করানো প্রয়োজনীয়। 

আপনি কি গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আজকে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা ও গর্ভকালীন নানা বিষয় নিয়ে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা কি কি –

আরও পড়ুনঃ

আজকের আলোচ্য বিষয়

গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা

একজন নারী সহবাস করার পরে সহবাস নিয়ে নানা ধরনের দ্বিধা দ্বন্দ্বের মধ্যে থাকে। আসলে সে বুঝতে পারে না গর্ব অবস্থায় সহবাস করলে বাচ্চার কোন ক্ষতি হবে কিনা বা এই অবস্থায় সহবাস করা ঠিক কিনা। গর্ব অবস্থায় আপনি সহবাস করতে পারেন এতে কোন ক্ষতি হবে না। বরং গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা রয়েছে। যেমন–

  • ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
  • দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকভাবে হয়
  • মূত্রথলী ভালো থাকে
  • প্রসব শ্রম কম হয়
  • মানসিক চাপ কমায়
  • শরীর এবং মন ভালো রাখে
  • আত্মমর্যাদার উন্নতি ঘটায়
  • পেলভিন ফ্লোর পেশী শক্তিশালী করে
  • উচ্চ রক্তচাপ কমায়
  • দাম্পত্য জীবনে বন্ধনের উন্নতি ঘটে 

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে

অনেক মহিলাদের ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় ব্লাড প্রেসার বেশি থাকে, তাদের জন্য গর্ভাবস্থায় সহবাস করা খুবই উপকারী। গর্ভকালীন সময়ে সহবাস করলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে। ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকলে গর্ভকালীন সময় মা ও শিশু উভয়ের জন্যই ভালো।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়

গর্ভবতী মায়েদের গর্ভকালীন সময়ে বিভিন্ন রকমের বিভিন্ন সমস্যার দেখা দেয়। গর্ভকালীন সময় সহবাসের ফলে এই সকল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। শারীরিক বা জটিল কোন সমস্যা না থাকলে, গর্ভকালীন সময়ের সহবাস করা উপকারী। 

দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকভাবে হয়

গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী নারীদের অনেকের দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকঠাক ভাবে হয় না। তাই দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখতে গর্ভকালীন সময় সহবাস করা শরীরের জন্য উপকারী। গর্ভকালীন সময় সহবাস করার ক্ষেত্রে ডাক্তারের বিশেষ নিষেধাজ্ঞা না থাকলে, সহবাস করতে কোন ক্ষতি নেই বরং শরীরের উপকারী। 

মূত্রথলী ভালো থাকে

তাছাড়াও গর্ভকালীন সময় বিশেষ একটি উপকারী দিক হচ্ছে গর্ভাবস্থায় সহবাস করার ফলে মূত্রের লিকেজ কমায়, মূত্রথলী ভালো রাখে। গর্ভবতী মায়ের জন্য এটা খুবই উপকারী। 

প্রসব শ্রম কম হয়

নিয়মিত সহবাসের ফলে গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী নারীর প্রসবের সময় কষ্ট অনেক কম হয়। এবং নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই গর্ভকালীন সময় শারীরিক বা জটিল কোন সমস্যা না থাকলে নিয়মিত সহবাস করতে পারেন। 

মানসিক চাপ কমায়

গর্ভাবস্থায় সহবাস করার ফলে অর্গাজম অনেক ভালো হয়। এবং মানসিক চাপ কমায়। স্বামীর সাথে সম্পর্ক ভালো থাকলে নিয়মিত সহবাস হলে, গর্ভকালীন সময় মানসিক চাপ কম থাকে। যার কারনে মা ও শিশু দুজনই সুস্থ ও ভালো থাকেন। 

শরীর এবং মন ভালো রাখে

গর্ভকালীন সময় শরীর ও মন ভালো রাখার জন্য গর্ভকালীন সহবাস খুবই উপকারী। ইসলামের নিয়ম অনুসারে গর্ভকালীন সময় নিয়মিত সহবাস করলে, স্বামী স্ত্রী দুজনেরই শরীরও মন ভালো থাকে। গর্ভবতী নারী শরীর ও মন ভালো থাকলে, গর্ভের সন্তান ও সুস্থ থাকে। 

আত্মমর্যাদার উন্নতি ঘটায়

গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী নারীদের আত্মমর্যাদার উন্নতি ঘটার প্রয়োজন রয়েছে। পরিবারের সকল সদস্যদের উচিত, গর্ভবতী নারীর প্রতি সহনশীল থাকা, তাকে পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো, অনৈতিক কাজ থেকে বিরত রাখা। তাকে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া ও ভালোবাসা। এতে গর্ভবতী নারীর আত্মমর্যাদার উন্নতি ঘটে এবং গর্ভের সন্তান সুস্থ ও সুন্দর থাকে। 

পেলভিন ফ্লোর পেশী শক্তিশালী করে

গর্ভকালীন সময় নিয়মিত সহবাসের ফলে পেলভিক ফ্লোর পেশী শক্তিশালী করে। যা একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। তাই গর্ভাবস্থায় ইসলামিক নিয়ম মেনে সহবাস করতে পারেন। 

উচ্চ রক্তচাপ কমায়

গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী নারীর জন্য উচ্চ রক্তচাপ খুবই ভয়াবহ হতে পারে। যা গর্ভকালীন সময়ে অনেক নারীই হয়ে থাকে। তাই উচ্চ রক্তচাপ কমাতে গর্ভকালীন সময় গর্ভবতী নারী সহবাস করতে পারেন। নিয়মিত সহবাসের ফলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

দাম্পত্য জীবনে বন্ধনের উন্নতি ঘটে

নিয়মিত সহবাসের ফলে দাম্পত্য জীবনে বন্ধনের উন্নতি ঘটে। বিবাহিত নারী ও পুরুষের মধ্যে দাম্পত্য জীবনের উন্নতি ঘটানো প্রয়োজন। এতে করে একজন স্বামী ও স্ত্রী দুজনেই সুখী হয় এবং সংসার ও আনন্দময় হয়ে উঠে। 

গর্ভাবস্থায় সহবাস করা যাবে কিনা

বিশেষ করে গর্ভবতীর প্রথম তিন মাস এবং শেষের তিন মাসে সহবাস করলে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হতে পারে বলে অনেকে মনে করে থাকেন। তবে এই ধারণাটি সঠিক নয়।

আপনার গর্ভা অবস্থায যদি স্বাভাবিক হয় এবং যদি নির্দিষ্ট কোন স্বাস্থ্য জটিলতার কারণে ডাক্তার আপনাকে সহবাস থেকে বিরত থাকার পরামর্শ না দিয়ে থাকে, তাহলে রোগীকে আপনার জন্য গর্ভাবস্থায় সহবাস করা সম্পূর্ণ নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত। 

এতে গর্ভের সন্তান সন্তানের কোন ধরনের আঘাত করে পাওয়ার বা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে গর্ভবতী অবস্থায় অনেকেরই সহবাসের ইচ্ছা কমে যায় বা ইচ্ছা শক্তির পরিবর্তন হয়। এমনটা হওয়া স্বাভাবিক। এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা বা চিন্তিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। 

এমনটা হলে আপনার সঙ্গীর সাথে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। এই বিষয়ে আপনাদের  মধ্যে যোগাযোগ ও পারস্পরিক বুঝাপড়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। 

গর্ভাবস্থায় সহবাস কি বাচ্চার কোন ক্ষতি করে কিনা

আপনার গর্ববস্থায যদি স্বাভাবিক ও জটিলতামুক্ত হয়, তাহলে কেবলমাত্র সহবাসের কারণে গর্ভপাত  বা সময়ের আগে সন্তান প্রসব হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। কিন্তু গর্ভাবস্থার শেষের দিকে সহবাসের কারণে জরায়ুতে মৃদু সংকোচন অনুভব করতে পারেন। 

এরকমটা দেখা দিলে হলে আপনার জরায়ুর পেশীগুলো শক্ত হয়ে যাচ্ছে বা টান খাচ্ছে বলে মনে হতে পারে। এ ধরনের সংকোচনকে ডাক্তারি ভাষায় Braxton Hick Contraction বলা হয়। এতে আপনার কিছুটা অস্বস্তি বোধ করতে পারেন, তবে এটা সত্যিকার অর্থে প্রসব বেদনা নয়। গর্ভাবস্থায় শেষের দিকে সহবাস ছাড়াও অন্যান্য কারণে, এমনকি সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই মাঝে মাঝে এমনটা অনুভূত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

এতে চিন্তার কোনো কারণ নেই, এটি গর্ভাবস্থার একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। এরকমটা হলে আপনি কিছুক্ষণ শুয়ে বিশ্রাম নিতে পারবেন, অথবা অন্য কোন বিষয়ে মনোযোগ দিয়ে রিল্যাক্সড থাকার চেষ্টা করতে পারবেন। 

সচরাচর এসব মৃদু সংকোচন কিছুক্ষণ পরে নিজে থেকেই ঠিক হয়ে থাকে ।

কখন গর্ভাবস্থায় সহবাস এড়িয়ে চলবেন

গর্ভাবস্থায় কিছু মুহূর্তে সবার এড়িয়ে চলতে হয়। যেমন–

  • যদি গর্ব অবস্থায় কোন কারণে মাসিকের রাস্তা দিয়ে ভারী রক্তপাত হয়ে থাকে।
  • যদি গর্ভবতীর জরায়ুমুখে (সারভিক্সে) কোন দুর্বলতা বা জটিলতা থাকে।
  • যদি প্লাসেন্টা বা গর্বফুল নিচে থাকা—ডাক্তারি ভাষায় একে ’প্লাসেন্টা প্রিভিয়া’ বলে।
  • যদি প্রসবের আগে পানি ভাঙ্গে।
  • যদি একই সময়ে দুই বা তারও বেশি (জমজ) সন্তান ধারণ করে থাকেন।

গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা সহবাসের নিয়ম

গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা রয়েছে যদি আপনি সঠিক নিয়ম মেনে সহবাস করতে পারেন। তবে বেশিরভাগ দম্পতির জন্য গর্ভাবস্থায় সহবাস করা নিরাপদ, তবে সবসময় এটি সহজ নাও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

এই সময় স্বাভাবিক সময়ের মত সহবাস করতে কোন সমস্যা হলে বিভিন্নভাবে পজিশন বা অবস্থান পরিবর্তন করে চেষ্টা করে দেখা যেতে পারে। এই সময় স্বামী-স্ত্রীর ব্যক্তিগত স্বাচ্ছন্দ্যের ব্যাপারটিই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। 

তবে গর্ভাবস্থায় সহবাসের কারণে আপনি বা গর্ভের সন্তান যেন কোনোভাবে আঘাত না পান, সেই দিকে অধিক খেয়াল রাখতে হবে।

এই অবস্থায় সহবাস করার সময় আপনার সঙ্গে যদি উপরে অবস্থান করলে তা আপনার জন্য কিছুটা অস্বস্তিকর হবে, যেহেতু এসময় আপনার পেট আকারে বাড়তে থাকে, আর সেই সাথে স্তন ও শরীরের অন্যান্য অংশে এসময় ব্যথাও অনুভব  এছাড়া গর্ভাবস্থায় আপনি যখন সহবাস করবেন। 

সহবাসের সময় পুরুষাঙ্গ আপনার শরীরের বেশিরভাগ গভীরে গেলেও এসময় অস্বস্তির কারণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে৷ এর কারণে এসব সমস্যা এড়াতে যেকোনো একদিকে উল্টো হয় হয়ে শুয়ে সহবাসের চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

এছাড়া আপনার সঙ্গী এবং আপনি উপরে অবস্থান করে বা আপনি সামনে আপনার সঙ্গী পেছনে  করেও চেষ্টা করে দেখতে পারেন। হাতে বা হাঁটুতে ভর দেয়ার সময় বালিশ বা কুশন ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

শেষ কথা

অনিরাপদ সহবাসের ফলে নানান যৌনবাহিত রোগ ছড়ায় যা গর্ভের শিশুর দেহেও মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে৷ তাই গর্ভাবস্থায় সহবাসের ক্ষেত্রে নিজেকে ও গর্ভের শিশুকে এসব যৌনবাহিত রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে কনডম বা এ জাতীয় গর্ভনিরোধক সবসময় ব্যবহার করতে হবে। 

আমাদের আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা এবং গর্ভকালীন নানা তথ্য সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আশা করছি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি কিছুটা হলেও উপকৃত হয়েছেন। গর্ভকালীন সময়ের প্রতিটা মুহূর্তই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন, তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন। ধন্যবাদ। 

গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর / FAQ

প্রশ্ন ১: সহবাস করার কতদিন পর বাচ্চা পেটে আসে? 

উত্তর:- বিশেষজ্ঞদের মতে, সহবাসের তিন থেকে চার দিনের মধ্যে একজন নারীর গর্ভধারণ হয়। একটি শুক্রাণু গর্ভে পাঁচ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। এ সময়ের মধ্যে একটি শুক্রাণু ডিম্বানুকে নিষিক্ত করলে একজন মহিলা গর্ভবতী হন। 

প্রশ্ন ২: ডিম্বানু নিষিক্ত হতে কত সময় লাগে? 

উত্তর:- একটি ডিম্বাণু নিষিক্ত করতে একটি শুক্রাণু কোষের প্রায় ২৪ ঘন্টা সময় লাগে। যখন শুক্রাণু ডিম্বাণুতে প্রবেশ করে, তখন ডিমের পৃষ্ঠের পরিবর্তন হয় যাতে অন্য কোন শুক্রাণু প্রবেশ করতে না পারে। নিষিক্তকরণের মুহুর্তে, শিশুর জেনেটিক মেকআপ সম্পূর্ণ হয়, এটি একটি ছেলে বা মেয়ে কিনা তা সহ।

প্রশ্ন ৩: পিরিয়ডের পর ওভুলেশন কখন হয়? 

উত্তর:- গড়ে ২৮ দিনের মাসিক চক্রে ডিম্বস্ফোটন সাধারণত পরবর্তী মাসিক শুরু হওয়ার প্রায় ১৪ দিন আগে ঘটে থাকে। ব্যক্তির চক্রের দৈর্ঘ্য, ব্যক্তি অনুযায়ী একেকজনের একেক রকম হতে পারে। এবং ডিম্বস্ফোটন ও পরবর্তী মাসিক শুরুর মধ্যে সময়ও ভিন্ন হতে পারে। 

প্রশ্ন ৪: ওভুলেশনের পর কি এলএইচ কমে যায়? 

উত্তর:- ডিম্নস্ফোটনের পরে এলএইচ এর মাত্রা কমে যায়। তাই পরীক্ষাগুলি শুধুমাত্র উর্বর সময়কালে ওভুলেশনের আগে ইতিবাচক ফলাফল দেখায়।

আরও পড়ুন-

ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা, খাওয়ার নিয়ম

সহবাসের নিয়ম নীতি, করনীয় ও প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা

Leave a Comment